ভিসা ও টিকেট Archives - Tips Blog BD Tips & Information Blog Sat, 24 May 2025 08:17:08 +0000 en-US hourly 1 https://wordpress.org/?v=6.8.1 https://tipsblogbd.com/wp-content/uploads/2022/05/cropped-tips-icon-150x150.png ভিসা ও টিকেট Archives - Tips Blog BD 32 32 মাল্টা যেতে কত টাকা লাগে – মাল্টা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা https://tipsblogbd.com/malta-work-permit/ https://tipsblogbd.com/malta-work-permit/#respond Sat, 24 May 2025 08:17:08 +0000 https://tipsblogbd.com/?p=2270 ২০২৩ সালে মাল্টা যেতে কত টাকা লাগে? বাংলাদেশ থেকে মালদা যাওয়ার উপায় ও কিভাবে মালটা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন ...

Read more

The post মাল্টা যেতে কত টাকা লাগে – মাল্টা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা appeared first on Tips Blog BD.

]]>
২০২৩ সালে মাল্টা যেতে কত টাকা লাগে? বাংলাদেশ থেকে মালদা যাওয়ার উপায় ও কিভাবে মালটা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করবেন এবং বাংলাদেশে কবে মালটা এম্বাসি খুলবে এ বিষয় নিয়ে বিস্তারিত তথ্য পাবেন।

ইউরোপের উন্নয়নশীল দেশের মধ্য মাল্টা একটি দেশ। বর্তমানে প্রচুর পরিমাণ লোক ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় মাল্টা যাচ্ছেন। কম টাকায় ইউরোপে যাওয়ার জন্য মালটা একটি আদর্শ দেশ হতে পারে। বাকি সব ইউরোপ দেশের মতই উন্নয়নশীল এবং সেনজেনভুক্ত রাষ্ট্র।

আপনি যদি মাল্টা যাওয়ার জন্য সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন তাহলে এই পোস্টটির সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আমরা এই পোস্টে আপনাদের জন্য মালটা যাওয়ার প্রসেস শেয়ার করব এবং সেই সাথে আপনাদের সকল প্রশ্নের উত্তর তুলে ধরব।

বাংলাদেশ থেকে মাল্টা যেতে কত টাকা লাগে

বাংলাদেশ থেকে মাল্টা যাওয়ার দুটি উপায়ে রয়েছে একটি সরকারিভাবে এবং অপরটি বেসরকারিভাবে। বর্তমানে মালটা প্রচুর জনবল নিয়োগ দিয়েছে তাই সরকারিভাবে মাল্টায় লোক যাচ্ছে। আপনি যদি মাল্টায় যাওয়ার জন্য সরকারিভাবে আবেদন করেন তাহলে আপনার খরচ হবে ৩ থেকে ৪ লক্ষ টাকা, তবে বর্তমানে ডিমান্ড অনুযায়ী এর কম বেশি হতে পারে।

আপনি যদি বেসরকারি কোন এজেন্সির মাধ্যমে যেতে চান তাহলে আপনার খরচ হবে ৭ থেকে ৮ লক্ষ টাকা। বাংলাদেশে ঢাকায় এবং অন্যান্য বিভাগের অনেক এজেন্সি রয়েছে যাদের মাধ্যমে আপনি বেসরকারিভাবে তাদের দ্বারা মাল্টার পারমিটের জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে সব এজেন্সির রেট এক নয়। অবশ্যই বেসরকারিভাবে যাওয়ার আগে ভালোভাবে জেনে শুনে যাবেন।

বাংলাদেশ থেকে মাল্টা যাওয়ার উপায়

বাংলাদেশ থেকে মাল্টা যেতে হলে আপনাকে প্রথমে মালটায় কাজ করার জন্য ওয়ার্ক পারমিটের আবেদন করতে হবে। এখানে উল্লেখ যে বাংলাদেশে এখনো কোন মাল্টার জন্য এম্বাসি খোলা হয়নি তাই আপনাকে মালটা যেতে হলে বাংলাদেশ থেকে প্রথমে আবেদন করতে হবে এবং এম্বাসি ফেস করার জন্য ভারতের দিল্লিতে অবস্থান করতে হবে।

আপনি একবার ভারত থেকে মাল্টার জন্য এম্বাসি ফেস করা শেষ হলে আপনার জন্য ভিসা আবেদন করা হবে। ভিসা আবেদন করার এক থেকে তিন মাসের মধ্যে আপনার ভিসাটি অনুমোদন করা হবে। ওয়ার্ক পারমিট তৈরি হলে এবং ভিসা অনুমোদন পেলে আপনি টিকেট কেটে মাল্টা চলে যেতে পারবেন।

মাল্টা যেতে কত টাকা লাগে

বর্তমানে বাংলাদেশের বিভিন্ন এজেন্সি মাল্টা যেতে ৭ থেকে ৮ লক্ষ টাকা ডিমান্ড করছে। বিভিন্ন এজেন্সি বিভিন্ন রকম রেট নিয়ে কাজ করছে। মালটা যাওয়ার জন্য VFS.Global এর অনুমোদিত কাগজপত্র ও স্বাক্ষর লাগবে যেটি আপনি VFS.Global ওয়েবসাইটে ফরম পিডিএফ আকারে পেয়ে যাবেন।

সরকারিভাবে মাল্টায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি চলছে তাই আপনি মাল্টা যাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারেন। বাংলাদেশ থেকে সরকারিভাবে মাল্টা যেতে তিন থেকে চার লক্ষ টাকা লাগবে। আপনি সরাসরি বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। আবেদন করার কিছু দিনের মধ্যেই আপনার ওয়ার্ক পারমিট দেওয়া হবে এবং পরবর্তীতে এম্বাসি ফেস হওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে হবে।

মাল্টা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা

বর্তমানে মাল্টা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা প্রচুর জনবল নিয়োগ দিচ্ছে। মালটা ওয়ার্ক পারমিট অনুমোদন করছে। কম টাকায় ইউরোপে যাওয়ার জন্য মাল্টার ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করতে পারেন। মাল্টা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করতে যা যা লাগবে।

মাল্টা যেতে হলে সর্বনিম্ন ৬ মাস মেয়াদে পাসপোর্ট থাকতে হবে। জাতীয় পরিচয় পত্র ও সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড রঙিন তোলাছবি, অবশ্যই ল্যাব প্রিন্ট হতে হবে। বিগত ৬ মাস লেনদেনকৃত ব্যাংক স্টেটমেন্ট, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট, রেজিস্ট্রেশন এবং মেডিকেল রিপোর্ট।

ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় মাল্টায় যেতে হলে অবশ্যই নিয়োগ কারী প্রতিষ্ঠানের জব অফার লেটার থাকতে হবে। অর্থাৎ আপনি যে কোম্পানিতে যাবেন সে কোম্পানি থেকে আপনাকে কাজের অফার দিচ্ছে এ রকম একটি সাইন করা ডকুমেন্টস লাগবে।

মাল্টা অনলাইনে কাজের ভিসা আবেদন করার নিয়ম হলো প্রথমে VFS.GLOBAL অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে Apply for visa ক্লিক করতে হবে এবং আপনার সামনে একটি ফরম আসবে ফরমটি পূরণ করে Submit করতে হবে।

মাল্টা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা খরচ

মাল্টার ভিসা আবেদন করতে ৭৬২০ টাকা নগদ জমা প্রদান করতে হবে। ভিসা আবেদন করার পূর্বে এক থেকে দেড় লাখ টাকা অগ্রিম প্রদান করতে হয় এবং বাকি টাকা পরে জমা দিতে হয়। মালটা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার সম্পূর্ণ খরচ ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা। তবে এজেন্সীর মাধ্যমে করলে আরো বেশি টাকা লাগতে পারে।

আপনি আরেকটি মাধ্যমে আরো কম টাকায় ওয়ার্ক পারমিট পেতে পারেন সেটি হল আপনার পরিচিত কেউ থাকলে বা কেউ ওই ওই জায়গা থেকে ভিসা প্রদান করলে কোন টাকা খরচ হবে না শুধু বিমান টিকেট খরচ দিতে হবে। আপনার নিকট আত্মীয় কেউ থাকলে আপনি তার মাধ্যমে মাল্টা যেতে পারেন।

এছাড়াও আপনি মাল্টার TR Card পাওয়ার পর ইতালি প্রবেশের অনুমতি পাবেন। ইউরোপের অন্যান্য সেনজেন ভুক্ত দেশগুলোতে এই টিআরকার্ড অর্থাৎ ট্রাভেল কার্ড দিয়ে আপনি খুব সহজেই ঘুরে আসতে পারবেন।

মাল্টায় কোন কাজের চাহিদা বেশি

ইউরোপের উন্নত দেশগুলোর মত মাল্টায় প্রচুর কাজের চাহিদা রয়েছে। মালটায় সবচেয়ে বেশি রেস্টুরেন্ট কর্মী, হোটেল বয়, রান্না করার কাজ (সেফ), কনস্ট্রাকশন, ইলেকট্রিক্যাল, ড্রাইভার, ইত্যাদি কাজে সবচেয়ে বেশি চাহিদা রয়েছে।

মাল্টা একটি দ্বীপ রাষ্ট্র তাই এখানে পর্যটন সংখ্যা বেশি। এখানে ইংলিশ বলতে পারে এবং হোটেলের সব কাজ করতে পারে এরকম লোকের কাজের অভাব হবে না। এই কাজগুলোর বেতন অনেক বেশি। তাই আপনি যদি ইংলিশ ভালো পারেন তাহলে আপনার জন্য এটা আরো সুবর্ণ সুযোগ। আপনি কাজ করার পাশাপাশি আরও বাড়তি ইনকাম করতে পারবেন।

মাল্টায় কাজের বেতন কত

মাল্টার সবচেয়ে বেশি বেতনের কাজ হল ডাক্তারি পেশা। এই পেশার লোকেদের বাংলা টাকায় ৫ থেকে ৬ লক্ষ টাকা বেতন দিয়ে থাকে। হোটেল বয়, ক্লিনার, শ্রেফ, সিভিল ইঞ্জিনিয়ার , ড্রাইভার, এদের বেতন মাসে ১.৫ লাখ টাকা। এছাড়াও কনস্ট্রাকশন ওয়ার্কার, ডেলিভারি ম্যান , গার্মেন্টস শ্রমিক এদের বেতন প্রতি মাসে ৯০ হাজার থেকে শুরু করে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত বেতন দেওয়া হয়।

এছাড়া আপনি ইউরোপে সপ্তাহে দুইদিন কাজের বন্ধ পাবেন এই দুইদিন বাহিরে কাজ করে বাড়তি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। রাস্তা পরিষ্কার, গাড়ি ধোয়া, বাড়ির কাজ ইত্যাদি করার মাধ্যমে আপনি প্রতি মাসে ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

মাল্টার ভিসা আবেদন করার পর ৩ মাস সময় লাগে ভিসা বের হতে। মাল্টা সেনজেন ভুক্ত দেশ। এই দেশের ভিসা আবেদন করার জন্য সর্বনিম্ন ১৮ বছর হতে হবে এবং সর্বোচ্চ ৪৫ বছর পর্যন্ত, এর এর চেয়ে বয়স বেশি হলে ভিসা অনুমোদন দেওয়া হবে না।

আমাদের শেষকথা: যদি আপনাদের কোন প্রশ্ন জিজ্ঞাসা থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে লিখে জানাতে পারেন আমরা আপনার প্রশ্নের উত্তর জানিয়ে দেব।

The post মাল্টা যেতে কত টাকা লাগে – মাল্টা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা appeared first on Tips Blog BD.

]]>
https://tipsblogbd.com/malta-work-permit/feed/ 0
সিঙ্গাপুরে কোন কাজের চাহিদা বেশি https://tipsblogbd.com/singapore-high-demand-work/ https://tipsblogbd.com/singapore-high-demand-work/#respond Sat, 24 May 2025 07:29:55 +0000 https://tipsblogbd.com/?p=2232 সিঙ্গাপুরের জনসংখ্যায় কম হওয়ায় সিঙ্গাপুর কাজের জন্য প্রতিবছর বিপুল সংখ্যক লোক নিয়োগ দিয়ে থাকে। প্রতিমাসে সিঙ্গাপুরে বিভিন্ন কোম্পানিতে শ্রমিক নেওয়ার ...

Read more

The post সিঙ্গাপুরে কোন কাজের চাহিদা বেশি appeared first on Tips Blog BD.

]]>
সিঙ্গাপুরের জনসংখ্যায় কম হওয়ায় সিঙ্গাপুর কাজের জন্য প্রতিবছর বিপুল সংখ্যক লোক নিয়োগ দিয়ে থাকে। প্রতিমাসে সিঙ্গাপুরে বিভিন্ন কোম্পানিতে শ্রমিক নেওয়ার জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি হয়। বাংলাদেশ থেকে কাজ করার জন্য প্রতিনিয়ত সিঙ্গাপুরে অনেক মানুষ পারি জমাচ্ছে। সিঙ্গাপুর অন্যান্য দেশের তুলনায় কাজের চাহিদা বেশি এবং কাজের ওপর ভিত্তি করে বেশি বেতন দিয়ে থাকে।

অন্যান্য দেশে শুধু ভিসার প্রয়োজন হলেও সিঙ্গাপুর পাড়ি জমাতে হলে কিছু নিয়ম-কানুন ও কাজের দক্ষতা দেখিয়ে যেতে হয়। কোন কাজের উপরে সিঙ্গাপুর গেলে দ্রুত কাজ পাবেন ও কাজের চাহিদা বেশি এরকম কিছু কাজের কথা উল্লেখ করা হলো।

বর্তমান সময়ে সিঙ্গাপুরের অনেক ধরনের কাজের চাহিদা রয়েছে তবে এখানে কিছু কাজ রয়েছে যে কাজগুলো করার মাধ্যমে আপনি বেশি বেতন পেয়ে যাবেন। তবে, এই সব কাজে আপনাকে অবশ্যই দক্ষ হতে হবে এবং অভিজ্ঞতা নিখুঁত সম্পন্ন কাজ করতে হবে।

সিঙ্গাপুর যেতে কত টাকা লাগে? স্কেল ও বেতন!

আপনাদের জন্য সিঙ্গাপুরে কোন কাজের চাহিদা বেশি এর একটি লিস্ট তুলে ধরলাম আশা করি এখান থেকে আপনার পছন্দের কাজ বেছে নিতে পারবেন। এই বিষয়ের উপরে সিঙ্গাপুর স্কেল করার মাধ্যমে সিঙ্গাপুর প্রবেশ করতে পারবেন।

সিঙ্গাপুরে সবচেয়ে বেশির কাজের চাহিদা রয়েছে ওয়েল্ডিং, পাইপ ফিটিং, টাইলস লাগানো, গ্লাস ফিটিং, কন্সট্রাকশন, এয়ারকন, ইলেকট্রিশিয়ান, ড্রাইভিং ও মার্কেটিং ম্যানেজার এই সকল কাজের জন্য সিঙ্গাপুরে প্রচুর পরিমাণ শ্রমিক নিয়োগ দেয়া হয়। অন্যান্য কাজের তুলনায় এই সকল কাজে আপনাকে বেশি বেতন দেওয়া হবে।

সিঙ্গাপুর যেতে হলে আপনাকে স্কেল করতে হবে। আপনি আন স্কেলে সিঙ্গাপুর যেতে পারবেন তবে দুই বছরের বেশি থাকতে পারবেন না। তাই, দুই বছরের বেশি থাকতে হলে আপনাকে সিঙ্গাপুর থেকে স্কেল করতে হবে।

পরবর্তীতে ভাল কোম্পানিতে কাজের জন্য আবেদন করতে হবে। এজন্য আপনি এজেন্টের সহায়তা নিতে পারেন। আপনি যদি সিঙ্গাপুরে যেতে চান এবং সিঙ্গাপুর স্কেল করতে চান তাহলে প্রথমেই জেনে নিন সিঙ্গাপুরে কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি।

সেই অনুযায়ী সিঙ্গাপুর স্কেল করে বেশি বেতনে কাজ করতে পারবেন।বর্তমানে সিঙ্গাপুরের শিক্ষিত লোকের অনেক দাম দিয়ে থাকে তাই আপনি যদি সার্টিফিকেটধারী কিছু শিক্ষা যোগ্যতা দেখাতে পারেন তাহলে আপনার বেতন আরো বাড়িয়ে দেওয়া হবে।

এছাড়াও সেখানে কাজের পাশাপাশি প্রতি রবিবার অনলাইন ক্লাস বা প্রাকটিকাল ক্লাস করার মাধ্যমে নিজের দক্ষতা বাড়ানো সম্ভব। বিভিন্ন ধরনের কাজ করে আপনি নিজের স্কিল বাড়াতে পারেন। আপনি পড়াশোনা ভালো হলে যে কোন ডিপ্লোমা বা কাজের উপর পরীক্ষা দিয়ে নিজের দক্ষতা যাচাই করে নিতে পারবেন। আপনি পরীক্ষায় পাশকৃত সার্টিফিকেট কোম্পানিকে দেওয়ার মাধ্যমে আপনার পদোন্নতি করতে পারবেন।

সিঙ্গাপুর ডলার রেট বাংলাদেশ

সিঙ্গাপুর কাজের দিকে অনেকটাই এগিয়ে এজন্য পৃথিবীর সকল বড় বড় কোম্পানিগুলো সিঙ্গাপুরের সাথে কন্টাক করার মাধ্যমে কাজ দিয়ে থাকে। আর এই সকল কাজের জন্য বাংলাদেশ সহ এশিয়ার আরো কিছু দেশ থেকে প্রচুর পরিমাণ লোক ও শ্রমিক নিয়োগ দিয়ে থাকে।

আপনিও যদি সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন সিঙ্গাপুর যাবেন তাহলে উপরে দেওয়া কাজের চাহিদা অনুযায়ী কাজ শিখতে পারেন। এতে করে আপনি খুব সহজেই কাজ ধরতে পারবেন, এবং নিজের ডেভেলপমেন্ট করার মাধ্যমে কোম্পানিকে আপনার সম্পর্কে জানাতে পারবেন।

সিঙ্গাপুর ভিসা চেক করার নিয়ম

এছাড়াও সিঙ্গাপুরে আরও বিভিন্ন কাজ রয়েছে যেমন টিভি লাগানো, সিসি ক্যামেরা, রাস্তা পরিষ্কার, অফিসের নজরদারি ও ফ্যাক্টরির কাজ।

এই সকল কাজেও অনেক টাকা উপার্জন করা সম্ভব। তাই সিঙ্গাপুর যেতে হলে কোন কাজের কেমন চাহিদা এই বিষয়গুলো জেনে তারপর সিঙ্গাপুর যাবেন। আশা করি উপরে দেওয়া তথ্য থেকে আপনি খুঁজে পেয়েছেন সিঙ্গাপুরের কোন কাজের চাহিদা বেশি।

The post সিঙ্গাপুরে কোন কাজের চাহিদা বেশি appeared first on Tips Blog BD.

]]>
https://tipsblogbd.com/singapore-high-demand-work/feed/ 0
সিঙ্গাপুরে ওয়েল্ডিং কাজের বেতন কত https://tipsblogbd.com/singapore-monthly-salary/ https://tipsblogbd.com/singapore-monthly-salary/#respond Sat, 24 May 2025 02:15:01 +0000 https://tipsblogbd.com/?p=2243 বর্তমানে এশিয়ার মধ্যেও সবচেয়ে উন্নত দেশগুলোর মধ্যেও একটি সিঙ্গাপুর। সিঙ্গাপুরে অন্যান্য দেশের তুলনায় বেশি বেতন দিয়ে থাকে। কাজের উপর ভিত্তি ...

Read more

The post সিঙ্গাপুরে ওয়েল্ডিং কাজের বেতন কত appeared first on Tips Blog BD.

]]>
বর্তমানে এশিয়ার মধ্যেও সবচেয়ে উন্নত দেশগুলোর মধ্যেও একটি সিঙ্গাপুর। সিঙ্গাপুরে অন্যান্য দেশের তুলনায় বেশি বেতন দিয়ে থাকে। কাজের উপর ভিত্তি করে আপনার বেতন নির্ধারণ করা হয়। আপনি যদি কোন কাজে দক্ষ হন তাহলে সেই কাজে অবশ্যই আপনি বেতন বেশি পাবেন। তবে সবচেয়ে সুন্দর বিষয় হল সিঙ্গাপুর এমন একটি দেশ যেখানে মাস শেষে নির্দিষ্ট তারিখে আপনার একাউন্টে মাসিক বেতন পৌঁছে যাবে।

সিঙ্গাপুরে যেতে হলে আপনাকে অবশ্যই স্কেল করে যেতে হবে আর বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের দুর্নীতির কারণে স্কেল বন্ধ রয়েছে। তবে এখন আরেকটি সুযোগ সুবিধা তৈরি হয়েছে সেটি হলো বর্তমান সময়ে আন স্কেল মাধ্যমে সিঙ্গাপুর যেয়ে সেখানে স্কেল করার নতুন সুযোগ তৈরি হয়েছে।

সিঙ্গাপুর অবস্থানরত থাকা অবস্থায় আপনাকে পছন্দের ট্রেড বেছে নিয়ে স্কেল করতে হবে। আপনি যদি কোন কাজ ভাল পারেন তাহলে আপনাকে সেই কাজে পাঠানো হবে। কাজ ভালো করে দেখাতে পারলে আপনাকে সম্মান দেখাবে এবং আপনাকে বেশি বেতন দিয়ে রেখে দেবে।

সিঙ্গাপুর বেতন কত

সিঙ্গাপুরের বেতন কোন নির্দিষ্টতা নেই। আপনার কাজের উপর নির্ভর করে আপনার বেতন নির্ধারিত হবে। তবে প্রাথমিক অবস্থায় আপনাকে বেসিক হিসেবে ১৯ থেকে ২১ ডলার প্রদান করা হবে এবং ওভার টাইম করার মাধ্যমে আপনি বাড়তি ইনকাম করতে পারবেন।

আপনার স্কেল যদি ভাল কোন ট্রেডের উপর হয় অথবা স্কেল এস পাস হয় সেক্ষেত্রে আপনাকে প্রাথমিক দিকে ২৬ থেকে ৩২ ডলার পর্যন্ত দেওয়া হবে। সিঙ্গাপুরে এক মাসের বেতন আপনাকে ৫৫ হাজার থেকে ৩ লক্ষ টাকার মত প্রদান করবে। আর এই বেতন কম বেশি হওয়া সম্পূর্ণ কাজের উপর নির্ভর করবে।

আপনি যদি সিঙ্গাপুরে কাজের প্রতি মনোযোগ দেন এবং সার্টিফিকেট অর্জন করতে পারেন তাহলে সেই সার্টিফিকেট অনুযায়ী আপনাকে বেতন বাড়িয়ে দেওয়া হবে। বাংলাদেশ থেকে অনেক মানুষ আছে যারা প্রতিবছর বেতন বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন রকমের পরীক্ষা দিয়ে থাকে।

আপনার উচিত সিঙ্গাপুর প্রবেশ করার পর নিজের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য বাড়তি সময় ব্যবহার করা এবং প্রতি রবিবার এক্সট্রা ক্লাস করার মাধ্যমে নিজের কাজের দক্ষতা উন্নয়নের চেষ্টা করা যেতে পারে। এতে করে আপনি খুব সহজেই কিছুদিনের মধ্যেও নতুন সার্টিফিকেট পেলে কোম্পানিকে দেখিয়ে ভালো টাকা বেতনে চাকরি পেতে পারেন।

সিঙ্গাপুর সর্বনিম্ন বেতন কত

সিঙ্গাপুরের সর্বনিম্ন বেতন ৫৫ হাজার টাকা। আপনার যদি ইংলিশে কোন দক্ষতা না থাকে কথা বলার সামর্থ না থাকে তাহলে আপনার জন্য বেশ কষ্টসাধ্য হবে সিঙ্গাপুর। সিঙ্গাপুরের বেশিরভাগ মানুষ ইংলিশ ও চায়না ভাষায় কথা বলে। আপনার যদি কোন দক্ষতা না থাকে তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনাকে সর্বনিম্ন বেতন হিসেবে ৫৫ হাজার টাকা প্রদান করবে। যদি আপনার কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি পায় তাহলে আপনার কাজের মানের উপর নির্ভর করে বেতন বাড়িয়ে দেওয়া হবে।

সিঙ্গাপুরে সর্বোচ্চ বেতন কত

সিঙ্গাপুর প্রবাসীদের বেতন সর্বোচ্চ ২ লক্ষ টাকারও বেশি হতে পারে। তবে এর চেয়ে আরো বেশি বেতনে কাজ করতে হলে আপনাকে অবশ্যই সিঙ্গাপুর সরকার অনুমোদিত আরো কিছু সার্টিফিকেট প্রয়োজন হবে যেগুলো দেখানোর মাধ্যমে আপনি কোম্পানি থেকে আরও বেশি টাকা বেতনে কাজ করতে পারবেন।

বর্তমান সময়ে একজন সিঙ্গাপুর শ্রমিকের বেতন কমপক্ষে ৭০ হাজার থেকে ৯০ হাজার টাকা হয়ে থাকে। সিঙ্গাপুরের সর্বোচ্চ বেতন নির্ধারিত হয় আপনার পেশা ও দক্ষতার উপর। তাই আপনার দক্ষতা বৃদ্ধি পেলে আপনি বেতন বৃদ্ধির জন্য আবেদন করতে পারবেন।

সিঙ্গাপুরে ওয়েল্ডিং কাজের বেতন কত

সিঙ্গাপুরে যাওয়ার জন্য যারা ওয়েল্ডিং এর উপর স্কেল করেছেন তাদের বেতন প্রাথমিক অবস্থায় ৬০ থেকে ৮০ হাজার টাকার মত হবে। আরো ভালো কোম্পানিতে প্রবেশ করতে পারলে আরো বেশি বেতনে ওয়েল্ডিং এর কাজ করতে পারবেন।

যখন আপনি ওয়েল্ডিং এর ওপর আরো নতুন দক্ষতা লাভ করবেন তখন আপনার বেতন আরো বৃদ্ধি করা হবে। বেসিক ও ওভারটাইম মিলিয়ে তখন আশি থেকে এক লাখ দশ হাজার পর্যন্ত বেতন পেতে পারেন পেতে পারেন।

বর্তমান সময়ে সিঙ্গাপুরে ওয়েল্ডিং এর কাজের চাহিদা অনেক এই কাজে সিঙ্গাপুরের অনেক টাকা বেতন দিয়ে থাকে। প্রাথমিক অবস্থায় ওয়েল্ডিংয়ের কাজে সবচেয়ে বেশি বেতন দেয়। তাই সিঙ্গাপুর যাওয়ার জন্য আপনি ওয়েল্ডিং এর কাজ শিখতে পারেন এবং এই বিষয়ের উপরে স্কেল করতে পারেন।

সিঙ্গাপুরে ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত

সিঙ্গাপুর থেকে সবচেয়ে বেশি টাকা ইনকামের জনপ্রিয় উপায় হল ড্রাইভিং শেখা। আপনি যদি ভালো ড্রাইভিং পারেন অথবা ড্রাইভিং করার মত সাহস থাকে তাহলে সিঙ্গাপুর থেকে আপনি খুব সহজেই ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে পারবেন। সবচেয়ে মজার বিষয় হলো সিঙ্গাপুরের ড্রাইভিং লাইসেন্স ইন্টারন্যাশনাল তাই এ ড্রাইভিং লাইসেন্স যে কোন দেশে চলবে।

সিঙ্গাপুরের ড্রাইভিংয়ের বেতন ৮০ হাজার টাকা থেকে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। ড্রাইভিং লাইসেন্সে বিভিন্ন ধরনের ভাগ রয়েছে। কোম্পানির গাড়ি ড্রাইভিং করার মাধ্যমে আপনি অনায়াসে এক লাখ টাকার মত ইনকাম করতে পারবেন। তবে, কিছু কোম্পানির ফ্যাক্টরিতে ফকলেট ও মালবাহী গাড়ি চালনা করতে হয়। এইসব গাড়ি চালনা করলে আপনাকে কোম্পানির পক্ষ থেকে দেড় লাখ টাকার মতন বেতন দিবে।

বর্তমান সময়ে সিঙ্গাপুরের জন্য ড্রাইভিং ভিসার আবেদন করতে অনেক টাকা প্রদান করতে হয়। অন্যান্য ভিসার জন্য কম টাকা দিতে হলেও এই ভিসার জন্য আরো বাড়তি কিছু টাকা গুনতে হয়। তাই ভালো কোম্পানিতে ড্রাইভিং লাইসেন্সে যেতে হলে আপনাকে আরো বেশি টাকা প্রদান করতে হবে।

সিঙ্গাপুরে কোন কাজের বেতন বেশি

সিঙ্গাপুরে বেতন বেশি হওয়ার জন্য আপনার অবশ্যই কাজের সার্টিফিকেট থাকতে হবে। সিঙ্গাপুরের টেকনিশিয়ানদের বেতন সবচেয়ে বেশি। কাজের পাশাপাশি টেকনিশিয়ান হওয়ার জন্য অনলাইনে ক্লাস বুকিং করতে পারেন এবং পরীক্ষা দেওয়ার মাধ্যমে সার্টিফিকেট অর্জন করতে পারেন।

আরো কিছু কাজ রয়েছে যেমন মার্কেটিং ম্যানেজার, সুপারভাইজার, সিনিয়র কোয়ালিটি ইঞ্জিনিয়ার এই সকল কাজে ৩ লক্ষ টাকা বা তারও বেশি টাকা মাসিক বেতন হিসেবে দিয়ে থাকে। আপনার যদি কাজের প্রতি ভালো প্রতিভা থাকে ও কোম্পানিকে কাজের মাধ্যমে লাভ দেখাতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনাকে আরো বেশি বেতন দিয়ে কোম্পানিতে রেখে দেওয়া হবে।

এছাড়াও সিঙ্গাপুর আর কিছু উপায় রয়েছে যেগুলো করে আপনে বাড়তি টাকা আয় করতে পারবেন। সিঙ্গাপুর মার্কেটিং ও ব্লগিং করার মাধ্যমে বা বিভিন্ন কোম্পানির গ্রাফিক্স ডিজাইন করে দেওয়ার মাধ্যমে ১ থেকে ২ লাখ টাকা ইনকাম করা সম্ভব।

Read More

সিঙ্গাপুর যেতে কত টাকা লাগে?

সিঙ্গাপুর কোন কাজে চাহিদা বেশি?

The post সিঙ্গাপুরে ওয়েল্ডিং কাজের বেতন কত appeared first on Tips Blog BD.

]]>
https://tipsblogbd.com/singapore-monthly-salary/feed/ 0
সিঙ্গাপুর যেতে কত টাকা লাগে? স্কেল ও বেতন! https://tipsblogbd.com/singapore-skill-information/ https://tipsblogbd.com/singapore-skill-information/#comments Sat, 24 May 2025 00:52:01 +0000 https://tipsblogbd.com/?p=238 আপনি কি সিঙ্গাপুর যেতে চান? সিঙ্গাপুর যেতে কত টাকা লাগে এবং বর্তমানে স্কেল করতে কত টাকা লাগে এবং সিঙ্গাপুর কাজের ...

Read more

The post সিঙ্গাপুর যেতে কত টাকা লাগে? স্কেল ও বেতন! appeared first on Tips Blog BD.

]]>
আপনি কি সিঙ্গাপুর যেতে চান? সিঙ্গাপুর যেতে কত টাকা লাগে এবং বর্তমানে স্কেল করতে কত টাকা লাগে এবং সিঙ্গাপুর কাজের ভিসার দাম কেমন সেই বিষয় সম্পর্কে আজকের এই পরে আর্টিকেলে বিস্তারিত জানতে পারবেন। বর্তমানে প্রবাসে যাওয়ার জন্য অন্য দেশের থেকে সিঙ্গাপুর যাওয়া সবচেয়ে বুদ্ধি মানের কাজ।

আপনি যদি বিদেশে যেতে চান তাহলে আপনার জন্য সিঙ্গাপুর আদর্শ দেশ হতে পারে, আপনি যদি একটু ভালো ইংলিশ পারেন নিজের স্কেল ডেভেলপ করতে পারেন তাহলে আপনি ভালো বেতনে কাজ পাবেন। অন্য দেশে যেতে হলে আপনার শুধু ভিসার প্রয়োজন হবে, কিন্তু সিঙ্গাপুর যেতে হলে আপনাকে প্রথমে সিঙ্গাপুর স্কেল করতে হবে অথবা আন স্কেল এর মাধ্যমে যেতে হবে।

এই আর্টিকেলে আপনাদেরকে জানিয়ে দেবো সিঙ্গাপুর যেতে কত টাকা লাগতে পারে সিঙ্গাপুর ভিসার কি রকম দাম। কিভাবে সিঙ্গাপুর খুব সহজেই কম টাকায় যেতে পারবেন তো চলুন কথা না বাড়িয়ে মূল বিষয়ে চলে যাই।

সিঙ্গাপুর যেতে কত টাকা লাগে ২০২৩

সিঙ্গাপুর দুইভাবে যাওয়া যায়, স্কেল করার মাধ্যমে আর অন্যটি হলো আন স্কেল এর মাধ্যমে। তবে, সবচেয়ে ভালো পন্থা হলো স্কেল করার মাধ্যমে সিঙ্গাপুর যাওয়া, স্কেল করে সিঙ্গাপুর যাওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই বিসিএ (BCA) কর্তৃক করতে পরীক্ষা দিতে হবে।

স্কেল করার মাধ্যমে সিঙ্গাপুর যেতে বাংলাদেশী টাকায় ৯ নয় থেকে ১০ দশ লাখ টাকার মতো খরচ পড়বে। স্কেল করার মাধ্যমে আপনি ১৮ বসর সিঙ্গাপুর থাকতে পারবেন।

নতুন করে স্কেল করতে ৬ থেকে ৭ লাখ টাকা লাগে আর আইপি করতে ২ থেকে ৩ লাখ টাকা লাগে তাই এক কথায় বলা যায় সব মিলিয়ে ৯ থেকে ১০ লাখ টাকার মতো খরচ হবে।

আন স্কেল করার মাধ্যমে সিঙ্গাপুর যেতে ৭ সাত লাখ টাকার মত খরচ হবে। তবে, আপনি ২ বসর এর বেশি সিঙ্গাপুর থাকতে পারবেন না। কারন স্কেল সার্টিফিকেট ছাড়া ২ দুই বছর এর বেশি আইপিএ হয় না।

সিঙ্গাপুর স্কেল ট্রেনিং

সিঙ্গাপুর স্কেল করার জন্য আপনাকে ট্রেনিং সেন্টারে ভর্তি হতে হবে। এ ক্ষেত্রে আপনি মেইন সেন্টার এবং সাব সেন্টার এ ভর্তি হতে পারেন।

পরিচিত লোক ধরে ভর্তি হলে ভালো হয়। আপনি জিরাবো, মোল্লা বাজার এইসব জায়গা থেকে সাব সেন্টার দেখতে পারেন। তবে হ্যা বর্তি হওয়ার আগে সব টাকা পয়সার আলাপ আগে করে ফেলবেন।

সিঙ্গাপুর স্কেল ট্রেনিং সেন্টার আশুলিয়া, সিঙ্গাপুর স্কেল ট্রেনিং সেন্টার সবচেয়ে বেশি আশুলিয়ায়। অনেক গুলো সাব সেন্টার রয়েছে আশুলিয়ায়।

আপনি চাইলে সেগুলো ভিজিট করে পসন্দ মত ভর্তি হতে পারেন। আপনার পছন্দ মতো ট্রেড নিয়ে কাজ শিখতে হবে এবং কাজে এবং থিওরিতে পারফেক্ট হলে সিঙ্গাপুর অনুমোদিত মেইন সেন্টারে পরীক্ষা দিতে হবে।

পরীক্ষায় কৃতকার্য হলে আপনাকে (BCA) কর্তৃক স্কেল সার্টিফিকেট দেওয়া হবে।

সিঙ্গাপুর ভিসা কত টাকা

সিঙ্গাপুর ভিসা কত টাকা – বর্তমানে সিঙ্গাপুরের ভিসা সর্ব নিম্ন ৯০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত আছে। সিঙ্গাপুরের ভিসা কত টাকা পড়বে এটা নির্ভর করবে আপনি কি রকম কোম্পানিতে যাবেন।

আপনি যদি মালটিস্কেল করে থাকেন তাহলে অনেক বড় কোম্পানিতে যেতে পারবেন সে ক্ষেত্রে আপনাকে ভিসা বা আইপিএ এর জন্য বেশি টাকা দিতে হবে।

আপনি যদি চান তাহলে কম টাকায় সিঙ্গাপুর যেতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে কোম্পানি মেইনকন নাও হতে পারে। সাবকন কোম্পানি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি হবে, এমনও হতে দুই বছর কন্টাক্ট শেষে আপনার কন্টাক্ট আর করবে না।

তাই যাওয়ার সময় ভালো কোম্পানি দেখে যেতে হয়, এতে খরচ একটু বেশি হলেও এটা আপনার জন্য ভালো হবে। তাই সিঙ্গাপুর যাওয়ার আগে কোম্পানি চেক করে নিবেন।

সিঙ্গাপুর বেতন কত

সিঙ্গাপুর বেতন কত – প্রবাসে যাওয়ার কথা হলেই সর্ব প্রথমে আছে বেতনের কথা। কারন এতগুলো টাকা খরচ করে যাবো আর কত টাকা কামানো যাবে এটা জানবো না? তাই আপনাদের সিঙ্গাপুর বেতন সম্পর্কে কিছু ধারণা দিতে কিছু আলোচনা করবো।

আপনারা সবাই জানেন করো বেতন কখনো নির্দিষ্ট করে বলা যায় না। আপনাদের ধারণা দেওয়ার জন্য বলছি যারা নতুন সিঙ্গাপুরে যায় তাদের সর্বনিম্ন বেসিক বেতন 18 থেকে ২১ ডলার পর্যন্ত হয়ে থাকে এবং ওভারটাইম ডিউটি করার মাধ্যমে এর দেড়গুণ পেয়ে থাকে।

মাস শেষে নতুন কর্মীরা ৮০০ থেকে ১১০০ ডলার পর্যন্ত পায়। তবে বেশি হওয়া সেটা ওভারটাইম এর উপর নির্ভর করে। বাংলা টাকায় ৭০ থেকে ৮০ হাজার টাকা।

যারা পুরাতন কর্মী এবং মাল্টিস্কেল আছে তাদের বেতন বেশি ওভারটাইম মিলিয়ে মাসে ১৫০০ থেকে ১৭০০ ডলার পর্যন্ত পায়।

আর যাদের (S) এস পাশ আছে সিঙ্গাপুরে তাদের বেসিক বেতন সর্ব নিম্ন ২৫০০ থেকে ৩ হাজার ডলার পর্যন্ত হয়। এবং তারা যদি ওভারটাইম করে তাহলে মাস শেষে ৩৫০০ থেকে ৪ হাজার ডলার পায়। বাংলা টাকায় ২ লাখ টাকার আসে পাশে।

তাই আমাদের পরামর্শ সিঙ্গাপুর গেলে প্রথম থেকেই নিজেকে ডেভেলপ করার চেষ্টা করবেন। যত কাজের উপর আপনার স্কেল বাড়বে তত আপনার বেতন বাড়বে।

সিঙ্গাপুর স্কেল ট্রেনিং খরচ কত

বিদেশে যাওয়ার জন্য আমরা যারা চেষ্টা করি বা সিঙ্গাপুর যাওয়ার চেষ্টা করি তারা অবশ্যই জানতে চাই সিঙ্গাপুর স্কেল করতে কত টাকা খরচ হয়। তো এখন আপনাদের উদ্দেশ্যে বলবো সিঙ্গাপুর স্কেল ট্রেনিং করতে ৬ থেকে ৭ লাখ টাকার মত খরচ হয়ে থাকে।

আবার আইপি করে যেতে আরো কিছু টাকা লাগে, সব মিলিয়ে ১০ লাখ টাকার মতো খরচ হবে।

তবে, আপনি যে জায়গায় ভর্তি হন না কেন প্রথমে টাকার বিষয় আলাপ করে নিবেন। হতে পারে আপনার আপনি আরো কম টাকায় সিঙ্গাপুর যেতে পারেন।

সিঙ্গাপুর স্কেল সার্টিফিকেট চেক

আমরা স্কেল পরীক্ষা পাস করার পর সবাই আমাদের স্কেল সার্টিফিকেট চেক করতে চাই। আপনি চাইলেই আপনার সিঙ্গাপুর স্কেল সার্টিফিকেট অনলাইন থেকে চেক করে নিতে পারেন।

আপনার পরীক্ষা পাস করার কিছু দিন পরে সিঙ্গাপুর সরকারি গভর্মেন্ট ওয়েবসাইটে আপনার পাস করা সার্টিফিকেট আপলোড করে।

স্কেল সার্টিফিকেট চেক করার জন্য আপনাকে www.mom.gov.sg এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে এবং মেনু থেকে আইপিএ চেক ক্লিক করে আপনার ইনফরমেশন দিয়ে রেজাল্ট দেখতে পারবেন।

আপনি রেজাল্ট পাওয়ার সাথে সাথে চেক করতে পারবেন না, আপনার ইনফরমেশন তাদের ওয়েবসাইটে আপলোড দিতে কিছু সময় নিবে তারা। তাই রেজাল্ট এর পরে কিছু দিন অপেক্ষা করুন।

সিঙ্গাপুর স্কেল পাস করতে কতদিন লাগে?

সিঙ্গাপুর স্কেল পাস করতে ৩ থেকে ৪ মাস লাগে তবে আপনি আগে পারফেক্ট হলে ২ মাসে স্কেল পাস করা সম্বব।

আমাদের শেষকথা: আপনাদের জন্য আজকে সিঙ্গাপুর সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিলাম। কারো যদি আরো প্রশ্ন থাকে তাহলে নিচে কমেন্ট করে জানতে পারেন। আমরা যত দূত সম্বব উত্তর দেয়ার চেষ্টা করব।

আরও পড়ুনং,

The post সিঙ্গাপুর যেতে কত টাকা লাগে? স্কেল ও বেতন! appeared first on Tips Blog BD.

]]>
https://tipsblogbd.com/singapore-skill-information/feed/ 12
সিঙ্গাপুর হোটেল ভিসা খরচ – বেতন কত? https://tipsblogbd.com/singapore-hotel-visa/ https://tipsblogbd.com/singapore-hotel-visa/#respond Fri, 23 May 2025 23:38:35 +0000 https://tipsblogbd.com/?p=2815 সিঙ্গাপুর হোটেল ভিসা নিয়ে আজকের এই পোস্টে আপনাকে স্বাগতম। আপনি যদি সিঙ্গাপুর যেতে চান এবং বেশি বেতনে হোটেলের কাজে যেতে ...

Read more

The post সিঙ্গাপুর হোটেল ভিসা খরচ – বেতন কত? appeared first on Tips Blog BD.

]]>
সিঙ্গাপুর হোটেল ভিসা নিয়ে আজকের এই পোস্টে আপনাকে স্বাগতম। আপনি যদি সিঙ্গাপুর যেতে চান এবং বেশি বেতনে হোটেলের কাজে যেতে চান তাহলে আপনার জন্য এই পোস্টটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এই লেখাটি পড়ে আপনি খুব সহজেই জানতে পারবেন আবেদন কিভাবে সিঙ্গাপুর হোটেল ভিসার জন্য করতে হয় ও সিঙ্গাপুর হোটেল ভিসা খরচ কত ও বেতন কত পাবেন এই নিয়ে বিস্তারিত এখানে জানিয়ে দেওয়া হবে।

সিঙ্গাপুরের প্রথম দিকে হোটেলের ভিসা না দিলেও বর্তমানে হোটেলের ভিসা দিচ্ছে। প্রাথমিক দিকে শুধু সিঙ্গাপুরিয়ান লোকেরাই হোটেলের ভিসায় কাজ করতে পারতো অন্য কোন লোক নেওয়া হতো না। তবে বর্তমান সময়ে ইংরেজি দক্ষতা দেখাতে পারলে সিঙ্গাপুরে আপনিও হোটেলের ভিসা পাবেন।

সিঙ্গাপুরে হোটেলের কাজের জন্য প্রতিবছর অন্যান্য দেশ থেকে শ্রমিক নিয়োগ দিলেও বর্তমানে বাংলাদেশীদের জন্য হোটেলের কাজ উন্মুক্ত করা হয়েছে। কিভাবে হোটেলের ভিসা পাবেন ও হোটেলের ভিসার জন্য আপনাকে কত টাকা গুনতে হবে জেনে নিন।

সিঙ্গাপুর হোটেল ভিসা

পূর্ববর্তী সময়ে বাংলাদেশ, ইন্ডিয়া ও পাকিস্তানের লোকদের হোটেলের ভিসা দেওয়া হতো না। বর্তমানে হোটেলে কাজের জন্য নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে নতুন শ্রমিক। সিঙ্গাপুর হোটেল ভিসা পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই ইংরেজদের ভাল দক্ষতা থাকতে হবে এবং ইংরেজি ভাষার ওপর সার্টিফিকেট দেখাতে পারলে খুব সহজেই সিঙ্গাপুর হোটেল ভিসা পেয়ে যাবেন।

হোটেল ভিসার মধ্য বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে যেমন খাবার সার্ভ করা, কেয়ারটেকার, রাঁধুনি, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন কর্মীসহ আরো বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে হোটেল ভিসার মধ্য। বেশি টাকা ইনকাম করতে চাইলে সিঙ্গাপুরে হোটেল ভিসার আবেদন করতে পারেন।

সিঙ্গাপুর হোটেল ভিসা খরচ

বর্তমান সময়ের সিঙ্গাপুরে হোটেল ভিসার জন্য খরচ সব মিলিয়ে ৭ থেকে ৮ লক্ষ টাকা। হোটেল ভিসা খরচের মধ্য আপনার প্লেন ভাড়া ও বিমান টিকেট সহ ধরে নেওয়া হবে।

তবে, এখানে টাকার মূল্য আরো কমবেশি হতে পারে। সিঙ্গাপুরের টাকার মান বর্তমানে অনেক বাড়তি তাই ডলার মান বাড়ার সাথে সাথে টাকার পরিমাণ বেড়ে যায়। তাই নির্দিষ্ট ভাবে হোটেল ভিসার খরচ কত হবে এটা বলা সম্ভব নয়। তবে উপরে দেওয়া টাকার পরিমানের আশেপাশে হবে।

আপনি এত টাকা খরচ করে হোটেল বিষয়ে যাবেন তাহলে কি কি পেতে পারেন সেই সম্পর্কে এখন বিস্তারিত জানাবো। সিঙ্গাপুর হোটেল ভিসা অনেক দামি ভিসা যেতে হলে আপনাকে বাড়তে টাকা গুনতে হবে এটাই স্বাভাবিক। সিঙ্গাপুর সরকার থেকে অন্যান্য দেশের লোককে হোটেল ভিসা এবং সরকারি কাজের জন্য নেওয়া বৈধ নয়।

তবে সাম্প্রতিক সময়ে সিঙ্গাপুর হোটেল ভিসার মাধ্যমে শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া হবে। এখানে উল্লেখ নেই কোন দেশের লোক নিয়োগ হতে পারবে না। তাই বলা যায় সিঙ্গাপুরে যদি আপনার ভালো ইংরেজি দক্ষতা থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি হোটেল ভিসা পেয়ে যাবেন।

সিঙ্গাপুর হোটেল ভিসা বেতন কত

সিঙ্গাপুর হোটেল ভিসার বেতন বাংলাদেশি টাকায় ৮০ থেকে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকার আশেপাশে হবে। এখানে শুধু খাবার সার্ব ও পরিষ্কার করে রাখার বেতনের কথা বলা হয়েছে। তবে আপনার রান্নার দক্ষতা থাকলে ও ভালো ইংরেজি জানার মাধ্যমে খাবার পরিবেশন করার দক্ষতা থাকলে আরো বেশি বেতন দেওয়া হবে।

সিঙ্গাপুর হোটেল ভিসার মধ্যে আরো কিছু ভিসা রয়েছে যেগুলো খুব সহজ কাজ। যেমন পর্যটনদের লাগেজ ও ব্যাগ গুছিয়ে রাখা, প্রতিটা রুমে ঝাড়ু দেওয়া ও বিছানা ঠিক করা সহ আরো বিভিন্ন কাজ রয়েছে। এছাড়াও এই হোটেলের কাজে আপনি আরো বাড়তে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

সিঙ্গাপুরের অনেক টুরিস্ট বেড়াতে আসে। যখন কোন হোটেলে উঠে তখন ওই হোটেলের লোকের সাথে ভালোভাবে পরিচিত হলে যাওয়ার সময় টিপস টিপস হিসেবে ডলার দিয়ে থাকে। আপনি টিপস পাবার মাধ্যমে আরো বেশি টাকা আয় করতে পারবেন।

সিঙ্গাপুর হোটেল ভিসায় যাওয়ার উপায়

সিঙ্গাপুরের হোটেল ভিসার আইপিএ করতে হলে আপনাকে সিঙ্গাপুর সরকারি মম ওয়েবসাইট থেকে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। তবে আপনি যদি সিঙ্গাপুর হোটেল ভিসা সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে বিভিন্ন এজেন্ট ও সিঙ্গাপুরে রয়েছে এরকম ভাই ব্রাদার কে বলতে পারেন।

আপনার দক্ষতা ও সার্টিফিকেট দেখিয়ে হোটেলের বিভিন্ন ভিসা আবেদন করার মাধ্যমে আপনাকে হোটেলের ভিসা দিতে পারবে। সিঙ্গাপুরে বেশি টাকা ইনকাম করতে হলে নিজেকে ডেভেলপমেন্ট করতে হবে এবং সার্টিফিকেট অর্জন করতে হবে। শুধু ইংরেজিতে ভালো দক্ষতা হলেই চলবে না আরো কাজের দক্ষতা না থাকলে আপনাকে হোটেল ভিসা দেওয়া হবে না তাই আপনার দুই এক বছরের দক্ষতা আছে এরকম কিছু বলে আবেদন করতে হবে।

হোটেল ভিসায় বিভিন্ন কাজ থাকলেও খাবার সার্ভ করা ও ক্লিনিং করা কাজটি সবচেয়ে সহজ। এই সকল কাজে বেতন অনেক বেশি দিয়ে থাকে। তাই বর্তমানে সবাই সিঙ্গাপুর যাওয়ার জন্য হোটেল ভিসা খুঁজে থাকে। তবে হোটেল ভিসা পাওয়া এতটা সহজ নয় যতটা আপনি ভাবছেন।

সিঙ্গাপুর হোটেল ভিসা পেতে হলে যার মাধ্যমে আবেদন করবেন তাকে অবশ্যই সিঙ্গাপুর প্রবাসী হতে হবে। অথবা বড় ধরনের সিঙ্গাপুর এজেন্ট হতে হবে। একটি বিষয় বলা উচিত, সিঙ্গাপুরের হোটেল ভিসা জন্য আবেদন করলে আপনি তার থেকে আবেদন করার স্লিপ নিয়ে নিবেন।

সিঙ্গাপুর মম ওয়েবসাইট থেকে আপনি খুব সহজেই দেখে নিতে পারবেন আপনার বর্তমান আইপিএ অবস্থা কেমন ও আপনি সিঙ্গাপুর হোটেল ভিসা পেয়েছেন কিনা। সিঙ্গাপুর হোটেল ভিসা ও কাজের ভিসা চেক করার পদ্ধতি জানার জন্য এখানে দেখতে পারবেন।

The post সিঙ্গাপুর হোটেল ভিসা খরচ – বেতন কত? appeared first on Tips Blog BD.

]]>
https://tipsblogbd.com/singapore-hotel-visa/feed/ 0
সার্বিয়া কাজের ভিসা আবেদন ও খরচ https://tipsblogbd.com/serbia-work-permit-visa/ https://tipsblogbd.com/serbia-work-permit-visa/#comments Fri, 23 May 2025 21:24:03 +0000 https://tipsblogbd.com/?p=2917 সার্বিয়া বলকান উপদ্বীপের মাঝামাঝি অবস্থিত দক্ষিণ পূর্ব ইউরোপের একটি স্বাধীন দেশ। ইউরোপ দেশগুলোর মধ্যে এই দেশ বর্তমানে প্রচুর জনবল নিয়োগ ...

Read more

The post সার্বিয়া কাজের ভিসা আবেদন ও খরচ appeared first on Tips Blog BD.

]]>
সার্বিয়া বলকান উপদ্বীপের মাঝামাঝি অবস্থিত দক্ষিণ পূর্ব ইউরোপের একটি স্বাধীন দেশ। ইউরোপ দেশগুলোর মধ্যে এই দেশ বর্তমানে প্রচুর জনবল নিয়োগ দিচ্ছে। তাই আপনি যদি ইউরোপের দেশে পারি জমাতে যান তাহলে সার্বিয়া পারমিট ভিসা আপনার জন্য সুবর্ণ সুযোগ। ইউরোপের অন্যান্য দেশের মত এদেশেও কাজের অনেক বেশি বেতন দিয়ে থাকে তাই অনেকেই সার্বিয়া যেতে আগ্রহ প্রকাশ করে।

বর্তমানে ইউরোপের মধ্য থাকা সার্বিয়া এখন বিভিন্ন পদে লোকবল নিয়োগ দিচ্ছে। সার্বিয়ার ওয়ার্ক পারমিট ভিসার কাজের মধ্যেও রয়েছে হোটেল রেস্টুরেন্ট ড্রাইভিং ও নির্মাণ শ্রমিক কাজের ভিসা। আপনি যদি সার্বিয়া যেতে আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে এই পোস্ট সম্পূর্ণ পড়ুন। সার্বিয়ার কাজের ভিসা কিভাবে আবেদন করবেন এবং ভিসা খরচ কত পড়বে, আপনার কাজের বেতন কত হবে এই বিষয় নিয়ে পুরো আর্টিকেলটি সাজিয়েছি।

সার্বিয়া কাজের ভিসা

ইউরোপের দেশগুলোর মধ্য সার্বিয়া এখন ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় কাজের জন্য নিয়োগ দিচ্ছে তাই আপনিও ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় সার্বিয়া কাজের জন্য যেতে পারেন। বাংলাদেশ থেকে যে সকল লোক কাজের জন্য নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে তাদের বেশিরভাগ প্লাম্বার, প্লাস্টার, নির্মাণ শ্রমিক, tiler ও ইলেক্ট্রিশিয়ান।

তবে আপনি যদি কোন কাজে দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে সেই কাজে আপনাকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আপনি যদি ড্রাইভিং করতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনি সার্বিয়া ড্রাইভিং কাজের নিযুক্ত হতে পারবেন তবে তার জন্য সার্বিয়া থেকে ড্রাইভিং কাগজ তৈরি করে নিতে হবে।

এছাড়াও বর্তমানে হোটেলের কাজের জন্য সার্বিয়ার ভিসা প্রদান করা হচ্ছে। হোটেল বয় ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে সার্বিয়া যেতে পারলে আপনিও হোটেলের কাজ করতে পারবেন তবে অন্যান্য কাজের থেকে এই কাজ আরামদায়ক। এবং টুরিস্টদের কাছ থেকে বেশ ভালো টিপস পাওয়া যায়।

সার্বিয়া বেতন কত

আমরা যে কোন দেশে যাওয়ার আগেই সবচেয়ে বেশি যে বিষয়টি খেয়াল রাখি সেটি হল বেতন কত? যেহেতু সার্বিয়া ইউরোপের দেশ তাই এখানে অন্যান্য ইউরোপ দেশের মতোই বেশি বেতন দেওয়া হয়। সার্বিয়া দেশের মুদ্রার নাম সংক্ষেপে RSD বলা হয়। তবে এখানে আপনাদের জন্য সারবিয়ান টাকা থেকে ডলার কনভার্ট করলে যে টাকা বেতন পাবেন সেই টাকা উল্লেখ করা হলো।

যে সকল ব্যক্তির ড্রাইভিং লাইসেন্স আছে এবং ড্রাইভিং ভিসায় যেতে চান তাদের বেতন ৮০০ ইউরো এর উপরে হবে। হোটেল বয় ও রেস্টুরেন্টের বিষয় যাওয়া ব্যক্তিদের বেতন ৭৫০ ইউরো হবে। যা বাংলা টাকা কনভার্ট করলে ৮০ হাজার টাকা থেকে এক লক্ষ টাকা বা তারও বেশি টাকা বেতন হিসেবে ধরা হবে।

কাজের নাম বেতন
প্লাম্বার 550 €
নির্মাণ শ্রমিক 550 €
Tiler 550 €
ইলেকট্রিশিয়ান 550 €

সার্বিয়া ভিসা আবেদন

কিভাবে সার্ভেয়ার ভিসা আবেদন করবেন? সার্বিয়া ভিসা আবেদন করার জন্য কি কি কাগজপত্র লাগবে এইসব বিষয়ে এখানে উল্লেখ করা হলো। সার্বিয়া কাজের জন্য নতুন জনবল নিয়োগ দিবে তাই তারা নতুন বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। সার্বিয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ উল্লেখিত যে সকল কাগজপত্র আপনাদেরকে এম্বাসিতে জমা দিতে হবে সেই সকল কাগজ সম্পর্কে বিস্তারিত বলা হলো।

সার্বিয়ার ভিসা আবেদন করার জন্য প্রতিটি কাগজ সত্যায়িত হতে হবে। জন্ম নিবন্ধন এবং পাসপোর্ট এর সাথে পুরোপুরি মিল থাকতে হবে। যদি কোন জায়গায় ভুল থাকে তাহলে ওয়ার্ড পারমিট রিজেক্ট হতে পারে। সার্বিয়ায় শুধু ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যারা যাবেন তাদের জন্য যে সকল কাগজপত্র প্রয়োজন হবে।

  • বৈধ পাসপোর্টের স্ক্যান কপি (চিহ্নিত সমস্ত পৃষ্ঠা)
  • বসবাসের ঠিকানা সহ সম্পূর্ণ বায়ো-ডেটা বা সিভি
  • তাজা ছবি: 3.5 * 4.5, মুখের 80%
  • পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রত্যয়িত পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট।

সার্বিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসার সাথে আপনি কি কি পাবেন আপনি কয় বছরের জন্য ওয়াল্ড পারমিট পাবেন এই সকল বিষয় এখান থেকে জেনে নিন।

  • 1 বছরের অফিসিয়াল ওয়ার্ক পারমিট
  • দূতাবাসে নিয়োগের সময়সূচী *
  • পূরণ করা ভিসা আবেদনপত্র
  • ভিসা বিশেষজ্ঞদের বিশেষজ্ঞ পরামর্শ, ভিসা পাওয়ার সম্ভাবনার মূল্যায়ন
  • নথির গুণগত প্রস্তুতির জন্য সুপারিশ
  • চাকরির চুক্তিপত্র

সার্বিয়া কাজের ভিসার খরচ

আমাদের সকলের মনেই প্রশ্ন জাগে সার্বিয়া কাজের ভিসার জন্য কত টাকা খরচ হবে? যেহেতু এটি একটি ইউরোপ দেশ তাই এই দেশে যেতে হলে অবশ্যই আপনাকে ৭ লক্ষ টাকা ভিসা করার জন্য খরচ করতে হবে। তবে এই টাকার পরিমাণ নির্দিষ্ট নয়, সময় ও পরিস্থিতি বুঝে এর পরিমাণ আরো বেশি হতে পারে।

বর্তমানে সার্ভেয়ার ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য সর্বনিম্ন ৬ লাখ থেকে ৭ লাখ টাকা খরচ হচ্ছে। তবে এই টাকার পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে। যেহেতু নতুন কাজের বিজ্ঞপ্তি এসেছে তাই আপনি সার্বিয়া যেতে চাইলে এখনি আবেদন করতে পারেন।

সার্বিয়া ভিসা হতে কতদিন লাগে

সার্বিয়া ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আপনাকে সকল কাগজ জমা দিতে হবে এবং তারা ভিডিও কলের মাধ্যমে আপনার সাক্ষাৎকার নেবে। পরবর্তীতে আপনি অর্থ প্রদান করলে তারা সমস্ত কাগজ যাচাই করে জমা দেবে এবং ওয়ার্ক পারমিট প্রক্রিয়াটি দুই সপ্তাহ অথবা তৃতীয় সপ্তাহে কুরিয়ার বা যার মাধ্যমে করেছেন তাকে পৌঁছে দেওয়া হবে।

অতঃপর ওয়ার্ক পারমিট কাগজটি আপনার দেশে সার্বিয়া দূতাবাসে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে এবং জমা দিতে হবে। পরবর্তী ৮০ থেকে ১৬০ দিনের মধ্যে একটি ডি টাইপ ভিসা প্রদান করা হবে। এবং এক বছরের জন্য ওয়ার পারমিট অনুমতি দেওয়া হবে যা পরবর্তী বছর আপনাকে রিনিউ করে নিতে হবে, এটি প্রতিবছর রিনিউ করা যাবে।

সার্বিয়া ভিসা চেক অনলাইন

কিভাবে সার্ভেয়ার ভিসা চেক করবেন অনলাইনে তাদের জন্য এখানে স্টেপ সার্ভেয়ার ওয়ার্ক পারমিট চেক কিভাবে করবেন দেখিয়ে দেওয়া হল। প্রথমেই বলে রাখি সার্বিয়ার ভিসা চেক করার জন্য অনলাইনের ওয়েবসাইটে যেতে হবে এবং আপনার ভিসার নথিপত্র এবং ওয়ার্ক পারমিট নাম্বার দিয়ে ভিসা চেক দিতে হবে।

সার্বিয়া ওয়ার্ক পারমিট চেক

উপরের লিংকে প্রবেশ করার পর আপনার নাম বয়স ও ঠিকানা দিয়ে ওয়ার্ক পারমিট চেক করে নিন। যদি অনলাইনে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ইস্যু না করতে পারেন তাহলে কমেন্ট বক্স করে জানিয়ে দিন।

সার্বিয়া থেকে ইতালি

অনেক প্রবাসী জানতে চান সার্বিয়া থেকে ইতালি যাওয়া যায় কিনা। যারা জানতে চান সারবে থেকে ইতালি যেতে কতটুকু দূরত্ব যেতে হয় এবং সত্যিই সার্বিয়া থেকে ইতালি যাওয়া যায় কিনা তাদের জন্য বলছি সার্বিয়া থেকে ইতালি যাওয়া যায়।

যারা সার্বিয়ার গ্রীন কার্ড প্রাপ্ত তাদের কোন ভিসার প্রয়োজন হয় না ইতালি যেতে। এবং যারা ওয়ার্ড পারমিট বিষয়ে যাচ্ছেন তাদের চার বছর পর সমস্ত কাগজ পাতি হয়ে যাবে তখন আপনি খুব সহজেই ইতালি এবং অন্যান্য ইউরোপ দেশে সহজে যেতে পারবেন।

যারা চার বছর হওয়ার আগেই ইতালিতে যেতে চান তাদের জন্য বলছি, যদি একবার ভিসা ছাড়াই ইতালিতে প্রবেশ করেন তাহলে আপনি আর কখনোই সার্বিয়া ফেরত আসতে পারবেন না। এবং ভিসা ছাড়া অবৈধ ভাবে প্রবেশ করার সময় ধরা পড়লে আপনাকে দেশে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।

আরো পড়ুন,

রোমানিয়ার বেতন কেমন : রোমানিয়া কাজের ভিসার দাম কত?

রোমানিয়া ভিসা আবেদন ফরম – ভিসা চেক পদ্ধতি

সিঙ্গাপুর যেতে কত টাকা লাগে? সিঙ্গাপুর স্কেল ও বেতন!

সিঙ্গাপুর হোটেল ভিসা খরচ ও বেতন কত দেখুন

সিঙ্গাপুরে কোন কাজের চাহিদা বেশি ২০২৩

সিঙ্গাপুর কাজের ভিসা চেক 2023

আমাদের শেষকথা: আশা করি আপনারা সার্বিয়া ওয়ার্ক পারমিট ও ভিসা সম্পর্কে সবকিছু জেনে গেছেন তার পরেও যদি আপনাদের মনে কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে কমেন্ট বক্সে আমাদেরকে জানিয়ে দিন আমরা যথা দ্রুত সম্ভব উত্তর দিয়ে দেবো।

The post সার্বিয়া কাজের ভিসা আবেদন ও খরচ appeared first on Tips Blog BD.

]]>
https://tipsblogbd.com/serbia-work-permit-visa/feed/ 12
দুবাই টু বাংলাদেশ টিকেটের দাম ২০২৫ https://tipsblogbd.com/dubai-to-dhaka-ticket-price/ https://tipsblogbd.com/dubai-to-dhaka-ticket-price/#respond Fri, 23 May 2025 19:24:41 +0000 https://tipsblogbd.com/?p=3865 আসসালামু আলাইকুম প্রিয় প্রবাসী ভাই ও বোনেরা। দুবাই টু বাংলাদেশ টিকেটের দাম ২০২৫ পোস্টে জানিয়ে দেব বিমান টিকেটের দাম। আপনি ...

Read more

The post দুবাই টু বাংলাদেশ টিকেটের দাম ২০২৫ appeared first on Tips Blog BD.

]]>
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় প্রবাসী ভাই ও বোনেরা। দুবাই টু বাংলাদেশ টিকেটের দাম ২০২৫ পোস্টে জানিয়ে দেব বিমান টিকেটের দাম। আপনি যদি দুবাই টু বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশ টু দুবাই বিমান টিকেটের মূল্য খুজে থাকেন তাহলে আমাদের এই পোস্টে আপনাদেরকে স্বাগতম।

আমরা প্রতিদিন টিকিটের মূল্য আপডেট করে থাকি। দুবাই টু ঢাকা এবং দুবাই থেকে চট্টগ্রাম আসতে বিমান ভাড়া কত এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি এই পোস্টটি সম্পন্ন পড়ার মাধ্যমে আপনারা দুবাই আসার এবং যাওয়ার টিকিটের মূল্য সম্পর্কে জানতে পারবেন।

দুবাই টু বাংলাদেশ টিকেটের দাম কত

আপনারা যারা দুবাই প্রবাসী সবাই প্রবাস থেকে দেশে আসার আগে এবং দেশে থেকে প্রবাসে যাওয়ার আগে দুবাইয়ের টিকেটের দাম জেনে নিতে চাই তাদের জন্যই এখানে দুবাই টু বাংলাদেশের টিকেটের দাম কত দেওয়া আছে। টিকিটের দাম বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে এবং প্রত্যেকটি ওয়েবসাইটে তাদের নিজের লাভের জন্য কম বেশি মূল্য ছাড় দিয়ে থাকে।

আমরা এখানে আজকে সবচেয়ে কম রেটে দুবাই টু বাংলাদেশ টিকেটের দাম তুলে ধরব। দেখে আপনিও সবচেয়ে কম দামে বিমানের টিকেট কিনতে পারবেন। বিমানের টিকেটের মূল্য দুই ভাবে নির্ধারণ করা হয়ে থাকে প্রথমত খুব কম সময়ের যে বিমানটি দেশে আসবে অর্থাৎ কোন স্টপেজে নামবে না সেই বিমানের টিকেটের মূল্য বেশি হয়ে থাকে।

আর আপনি যদি কম টাকায় বিমানের টিকেট কিনতে চান তাহলে স্টপেজ যুক্ত বিমানের টিকেট কিনতে হবে। অনেক সময় বিমানের সিটের উপর নির্ধারণ করে বেশি ভাড়া নির্ধারণ করা হয়। আমাদের এই পেজে শেয়ার করা টিকিটের মূল্য ধরা হয়েছে ইকোনমিক ক্লাসের। আপনি চাইলে এর চেয়ে কম বেশি টাকায় টিকেট কিনতে পারবেন।

দুবাই টু ঢাকা টিকেটের দাম কত

টিকিটের মূল্য প্রতিদিন পরিবর্তন হয়। সময় ও সিটের উপর নির্ভর করে টিকিটের মূল্য নির্ধারণ করা হয়। আপনি যদি দুবাই টু ঢাকা টিকেটের দাম জানতে চান তাহলে এখান থেকে আজকের আপডেট দেখে নিন। সবচেয়ে কম দামে দুবাই টু ঢাকা টিকেটের দাম তুলে ধরা হলো।

  • বাজেট এয়ারলাইন্স (Flydubai, ইত্যাদি): তুলনামূলকভাবে কম সময়ে বুকিং করলে এবং অফার থাকলে AED 800 – AED 1500 (বাংলাদেশী মুদ্রায় প্রায় ২৫,০০০ – ৪৫,০০০ টাকা) এর মধ্যে টিকিট পাওয়া যেতে পারে। তবে, ছুটির সময় বা শেষ মুহূর্তে বুকিং করলে দাম উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়তে পারে।
  • ফুল-সার্ভিস এয়ারলাইন্স (Emirates, Biman Bangladesh Airlines, Qatar Airways, Etihad Airways): এই এয়ারলাইন্সগুলোর টিকিটের দাম সাধারণত বেশি হয়ে থাকে। সময়ের উপর নির্ভর করে AED 1200 – AED 3000++ (বাংলাদেশী মুদ্রায় প্রায় ৩৫,০০০ – ৯০,০০০ টাকা বা তার বেশি) পর্যন্ত হতে পারে।

সাশ্রয়ী মূল্যে টিকিট খুঁজে পাওয়ার উপায়:

  • বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের ওয়েবসাইট তুলনা করুন: টিকিট কেনার আগে বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের ওয়েবসাইটে দাম তুলনা করে দেখুন।
  • ট্রাভেল এজেন্টের সাহায্য নিন: অনেক ট্রাভেল এজেন্ট বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের সাথে চুক্তিবদ্ধ থাকে এবং ভালো ডিল খুঁজে দিতে পারে।
  • অনলাইন ট্রাভেল এজেন্সি (OTA) ব্যবহার করুন: Goibibo, MakeMyTrip, Skyscanner, Kayak এর মতো ওয়েবসাইটগুলোতে বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের দামের তুলনা করা সহজ।
  • আগেভাগে টিকিট বুকিং করুন: ভ্রমণের তারিখের ২-৩ মাস আগে টিকিট বুক করলে সাধারণত ভালো দাম পাওয়া যায়।
  • ফ্লাইটের অ্যালার্ট (Flight Alert) সেট করুন: বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ফ্লাইটের অ্যালার্ট সেট করার অপশন থাকে। এতে দাম কমলে আপনি নোটিফিকেশন পাবেন।
  • অফারের জন্য অপেক্ষা করুন: বিভিন্ন এয়ারলাইন্স বিশেষ সময়ে বা উৎসবে ছাড় দিয়ে থাকে। সেই সময়ের জন্য নজর রাখুন।
  • ফ্লেক্সিবল তারিখ (Flexible Dates) নির্বাচন করুন: আপনার ভ্রমণের তারিখ যদি ফ্লেক্সিবল থাকে, তাহলে সপ্তাহের মাঝামাঝি দিনগুলোতে বা কম চাহিদার সময় টিকিট বুক করলে দাম কম হতে পারে।
  • ট্রানজিট ফ্লাইট বিবেচনা করুন: সরাসরি ফ্লাইটের চেয়ে ট্রানজিট ফ্লাইটের দাম সাধারণত কম হয়। যদি আপনার হাতে সময় থাকে, তাহলে এটি বিবেচনা করতে পারেন।

দুবাই টু চট্টগ্রাম টিকেটের দাম কত

আমরা অনেকে আছি যখন দুবাই থেকে আসি বা দুবাই যেতে চাই তখন চট্টগ্রাম বিমানবন্দর ব্যবহার করে থাকি। তাদের জন্য এখানে দুবাই টু চট্টগ্রাম টিকিটের মূল্য তুলে ধরা হয়েছে।

বিমানের নাম বিমান ভাড়া স্টপেজ
flydubaiBDT 26,0310
Qatar AirwaysBDT 28,8122
Gulf AirBDT 31,6452
EmiratesBDT 32,6871
Biman bangladeshBDT 42,4560

আবুধাবি টু ঢাকা টিকেটের দাম কত

আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যারা আবুধাবী থাকেন। তারা জানতে চান আবুধাবিত ঢাকা টিকেটের দাম কত? আমরা ইতিমধ্যেই দুবাই টু ঢাকা টিকেটের মূল্য তুলে ধরেছি। আবুধাবি একটু ঢাকা টিকেটের মূল্য দুবাই টু ঢাকা টিকিটের মূল্যের সমান।

কিভাবে কম টাকায় দুবার টিকেট কিনবেন। আমরা জানি যখন কোন বড় কোন অনুষ্ঠান থাকে তখন টিকিটের মূল্য একটু হলেও বেশি থাকে কেননা তখন টিকেটের অনেক চাপ থাকে। যখন টিকেট কেনার চাপ কমে যাবে তখন আপনি টিকিট কিনলে টিকিটের মূল্য কম পাবেন।

এছাড়া বিভিন্ন ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে বিশেষ মূল্য ছাড়ে টিকেট বিক্রি করা হয়। মনে রাখবেন প্রতিটি ওয়েবসাইটে টিকিটের মূল্য আলাদা যে ওয়েবসাইটটিতে ঘুরে আপনি কম টাকায় টিকেট পাবেন সেই জায়গা থেকে টিকেট কিনতে পারেন তবে অবশ্যই সেই জায়গাটির সম্পর্কে আগে জেনে নেবেন।

বর্তমানে অনেক ভয় ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে টিকেটের নাম করে টাকা নেওয়ার পর আর টিকেট দেওয়া হয় না। এরকম ওয়েবসাইট গুলো এড়িয়ে চলুন, বেশি কম টাকার ফাঁদে পা দেবেন না। বিশ্বস্ত ওয়েবসাইট থেকে টিকিট কিনুন। অনেক সময় বুকিং দেওয়ার মাধ্যমে কম টাকায় টিকিট পাওয়া যায়।

আমাদের শেষকথা: আপনি যদি দুবাই থেকে বাংলাদেশে আসতে চান তাহলে অবশ্যই আগে থেকে টিকেট বুকিং দিয়ে রাখবেন। এবং টিকেট কেনার আগে অবশ্যই যাচাই করে নিবেন। অনেক প্রতিষ্ঠান আছে বেশি টাকা নিয়ে কম টাকার সিট দেওয়ার মাধ্যমে টিকেট বিক্রি করে। তাই টিকিট কেনার আগে টিকিটের দাম অবশ্যই জেনে নিবেন।

The post দুবাই টু বাংলাদেশ টিকেটের দাম ২০২৫ appeared first on Tips Blog BD.

]]>
https://tipsblogbd.com/dubai-to-dhaka-ticket-price/feed/ 0
রোমানিয়া ভিসা আবেদন ফরম – রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট https://tipsblogbd.com/romania-visa-application/ https://tipsblogbd.com/romania-visa-application/#comments Fri, 23 May 2025 17:28:21 +0000 https://tipsblogbd.com/?p=806 আপনি কি রোমানিয়া ভিসার আবেদন ফরম খুঁজছেন? কিভাবে ভিসার জন্য আবেদন করবেন? কিভাবে রোমানিয়ার ভিসা চেক করবেন? আপনাদের সাথে শেয়ার ...

Read more

The post রোমানিয়া ভিসা আবেদন ফরম – রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট appeared first on Tips Blog BD.

]]>
আপনি কি রোমানিয়া ভিসার আবেদন ফরম খুঁজছেন? কিভাবে ভিসার জন্য আবেদন করবেন? কিভাবে রোমানিয়ার ভিসা চেক করবেন? আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কি ভাবে রোমানিয়ার জন্য ভিসা আবেদন করবেন ও ভিসা চেক করার সঠিক নিয়ম।

রোমানিয়া ভিসা আবেদন ২০২০ সালের প্রথম দিক থেকে অফিসিয়ালি ভাবে শুরু হয় এবং সবাই রোমানিয়া ইউরোপ দেশ জানার পর থেকে সবাই রোমানিয়া যাওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করছে। তাই, আপনিও যদি রোমানিয়া যাওয়ার জন্য ভিসা ও এজেন্সি খুজে থাকেন তাহলে আজকের এই পোস্ট আপনার জন্য ইনফরমেটিভ হতে চলেছে।

রোমানিয়া ভিসা আবেদন ফরম

রোমানিয়া যাওয়ার জন্য তিন প্রকার ভিসা ফরম পাওয়া যায় স্টুডেন্ট ভিসা, কাজের ভিসা এবং পারিবারিক পূর্ণ মিলনের ভিসা। তাই, আপনি যে কারণে রোমানিয়া যেতে চান সেই বিষয়ে উল্লেখ করে এবং ফরম পূরণ করে রোমানিয়া যেতে হবে।

রোমানিয়া ভিসা আবেদন ফরম pdf ডাউনলোড করতে এই https://mae.ro/en/node/2060 পেজে ভিজিট করুন এবং আপনার ভিসা অনুযায়ী অ্যাপ্লিকেশন ফর্মটি ডাউনলোড করুন। ভিসা আবেদন ফরম পূরণ করার জন্য আপনার Passport (পাসপোর্ট) এবং Nid Card (এন আইডি কার্ড) প্রয়োজন হবে।

কারণ, ভিসা ফরম পূরণ করার জন্য পাসপোর্ট এর নাম ঠিকানা দিতে হবে, পাসপোর্ট নাম্বার সঠিক ভাবে দিতে হবে। ভিসা এপ্লাই করার আগে অবশ্যই পাসপোর্ট চেক করে নিবেন যেনো পাসপোর্টে এক নাম না থাকে, বর্তমানে এক নামের পাসপোর্ট অনেক দেশে রিজেক্ট আসে। ভিসা আবেদন করার আগে আরেকটি বিষয় ভালো ভাবে চেক করে নিবেন।

আপনার পাসপোর্ট এর নাম, জন্ম তারিখ যেনো এন আইডি কার্ড ও জন্ম-নিবন্ধনের সাথে মিল থাকে। পাসপোর্ট এবং এন আইডি কার্ডের সাথে তথ্য মিল না থাকা এটি একটি পাসপোর্ট রিজেক্ট হওয়ার অন্যতম কারণ। তাই আবেদন করার আগে সব কিছু ভালো ভাবে পরীক্ষা করে নিবেন।

রোমানিয়া ভিসা চেক

রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট বা ভিসা আবেদন করার পর আপনার ভিসা কোন অবস্থায় আছে তা জানা গুরুত্বপূর্ণ। অনেক সময় দেখা যায় এজেন্সির মাধ্যমে এপ্লাই করলে তারা ব্যস্ত থাকার কারণে আপনার ভিসার স্ট্যাটাস জানাতে পারেনা।

তাই, আপনি নিজেই যদি রোমানিয়ার ভিসা চেক করতে চান তাহলে https://mae.ro/en/node/2035 এই পেজে প্রবেশ করে আপনার যাবতীয় তথ্য দিয়ে ভিসা চেক করতে পারবেন।

রোমানিয়া ভিসা প্রসেসিং এজেন্সি

রোমানিয়া ভিসা প্রসেসিং হল এজেন্সির দ্বারা এপ্লাই করলে দ্রুত এবং তাড়াতাড়ি ভিসা লাগবে, তাই আপনার উচিত প্রমাণ দেয়া যেতে হলে সরাসরি ভিসা এজেন্সির সাথে কথা বলুন।রোমানিয়া ভিসা প্রসেসিং করতে রোমানিয়া এম্বাসিতে আপনার কাগজপত্র জমা দিতে হবে।

আপনি চাইলে এজেন্সির মাধ্যমে জমা দিয়ে দ্রুত ভিসা প্রসেসিং করতে পারেন। ভিসা প্রসেসিং করতে যেসব কাগজপত্রের প্রয়োজন হবে তার নিচে উল্লেখ করা হলো,

রোমানিয়া যেতে যেসব কাগজপত্রের প্রয়োজন।

  • অরজিনাল পাসপোর্ট (অবশ্যই পাসপোর্ট এর মেয়াদ ছয় মাসের উপরে থাকতে হবে)
  • ভিসা আবেদন ফরম
  • ওয়ার্ক পারমিট ভিসার ফটোকপি
  • দুই কপি পাসপোর্ট সাইজ রঙিন ছবি
  • ব্যাংক স্টেটমেন্ট অরজিনাল কপি
  • ভিসা বুকিং ও টিকেট কনফার্ম করতে হবে।

অনেকেই প্রশ্ন করে থাকে রোমানিয়া ভিসা এবং জব পেতে কতদিন সময় লাগে? রোমানিয়া ভিসা প্রসেসিং হওয়ার পর থেকে তিন থেকে চার মাস সময় লাগে রোমানিয়া যেতে। এজেন্সির মাধ্যমে রোমানিয়া যেতে 6 থেকে 7 লাখ টাকা খরচ হবে।

রোমানিয়া ভিসা ২০২৩

বর্তমানে বাংলাদেশের রোমানিয়া যাওয়ার জন্য রোমানিয়ার ভিসা চালু রয়েছে। প্রতিবছর সরকারি ভাবে রোমানিয়া প্রায় পাঁচ হাজার লোক নেয়া হবে।

বাংলাদেশ থেকে রোমানিয়া যেতে হলে অবশ্যই প্রমাস প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট থেকে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে এবং আবেদনের জন্য পাসপোর্ট এবং অন্যান্য ডকুমেন্টস প্রদান করতে হবে।

রোমানিয়া ভিসা আপডেট ২০২২: চলতি বছরের শুরু থেকেই রোমানিয়া প্রতিমাসে প্রচুর লোক যাচ্ছে, রোমানিয়া ভিসা এখনো খোলা আছে তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভিসার জন্য আবেদন করুন।

রোমানিয়া স্টুডেন্ট ভিসা

আপনি ইচ্ছা করলে রোমানিয়া স্টুডেন্ট ভিসা এবং কাজের ভিসা দুই রকম ভিসার মাধ্যমেই রোমানিয়া যেতে পারেন। তবে, রোমানিয়া স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে যেতে হলে আপনাকে অবশ্যই নূন্যতম H.S.C (এইচ এস সি) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ থাকতে হবে এবং ইংলিশ বলার যোগ্যতা থাকতে হবে।

রোমানিয়া গার্মেন্টস বা কাজের ভিসা

রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট বা কাজের ভিসা – রোমানিয়া বিভিন্ন ধরনের গার্মেন্টস এবং শিল্প কারখানার কাজ রয়েছে আপনি দ্রুত রোমানিয়া যেতে চাইলে তাহলে কাজের ভিসার জন্য এপ্লাই করুন। রোমানিয়া অনেক ধরনের কাজ থাকলেও ইলেকট্রনিক্স এবং কাঠমিস্ত্রি এসব কাজের চাহিদা বেশি। হোটেল এবং আর্কিটেকচার এর কাজ এর গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি রয়েছে রোমানিয়ায়।

রোমানিয়া পারিবারিক পূর্ণমিলন ভিসা

অনেক লোক আছে যারা কয়েক বছর থাকার পরে রোমানিয়ার বাসিন্দা হওয়ার সুযোগ পায় অর্থাৎ স্থায়ী হওয়ার ওয়ার্ক পারমিট পেয়ে থাকে।

আপনি সে ক্ষেত্রে আপনার পরিবারের লোকের জন্য ভিসার এপ্লাই করতে পারেন যেমন আপনার স্ত্রী-সন্তান মাতা-পিতা পরিবারের সব মেম্বারের জন্য পূর্ণ মিলন ভিসার আবেদন করতে পারবেন। এই ভিসার মূল উদ্দেশ্য হলো আপনার ফ্যামিলির লোককে সর্বোচ্চ তিন মাসের জন্য রোমানিয়ায় নিয়ে যেতে পারবেন।

আমাদের শেষকথা: আপনি যদি রোমানিয়া যেতে চান তাহলে অবশ্যই  সরকারি লোক ধারা আবেদন করুন এতে আপনার টাকা সুরক্ষিত থাকবে এবং রোমানিয়া যাওয়ার একটি নিশ্চয়তা থাকবে।

আরো পড়ুন, 

The post রোমানিয়া ভিসা আবেদন ফরম – রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট appeared first on Tips Blog BD.

]]>
https://tipsblogbd.com/romania-visa-application/feed/ 8