অনলাইন ইনকাম Archives - Tips Blog BD Tips & Information Blog Sat, 24 May 2025 07:49:09 +0000 en-US hourly 1 https://wordpress.org/?v=6.8.1 https://tipsblogbd.com/wp-content/uploads/2022/05/cropped-tips-icon-150x150.png অনলাইন ইনকাম Archives - Tips Blog BD 32 32 আউটসোর্সিং শেখার উপায় গাইডলাইন ২০২৫ https://tipsblogbd.com/outsourcing-guidelines/ https://tipsblogbd.com/outsourcing-guidelines/#respond Sat, 24 May 2025 07:49:09 +0000 https://tipsblogbd.com/?p=2822 আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি আউটসোর্সিং শেখার উপায় গাইডলাইন ২০২৫। অবসর সময় পার করছেন? অথবা চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয়ের চিন্তা করছেন? ...

Read more

The post আউটসোর্সিং শেখার উপায় গাইডলাইন ২০২৫ appeared first on Tips Blog BD.

]]>
আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি আউটসোর্সিং শেখার উপায় গাইডলাইন ২০২৫। অবসর সময় পার করছেন? অথবা চাকরির পাশাপাশি বাড়তি আয়ের চিন্তা করছেন? তাহলে দেরি না করে আপনার দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে অনলাইনে আউটসোর্সিং করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করুন। আজকের এই লেখাটি পড়ে আপনিও আউটসোর্সিং শিখতে পারবেন। আউটসোর্সিং কি? আউটসোর্সিং শেখার উপায় ও এর কাজগুলো কি কি এবং আউটসোর্সিং কিভাবে শুরু করবেন এই নিয়ে বিস্তারিত জানিয়ে দেব।

বর্তমান সময়ে আমরা অনলাইনে ইনকামের জন্য আউটসোর্সিং শব্দটির সাথে অনেক পরিচিত। অনেকেই ভাবে অনলাইনে টাকা আয় করা যায় না। এই কথাটি পুরোপুরি ভুল কেননা অনলাইনে আউটসোর্সিং করার মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করা জায়। তবে, অনলাইনে করার কয়েকটি সুবিধা ও অসুবিধা রয়েছে। কিভাবে আউটসোর্সিং থেকে আয় করবেন বিস্তারিত এই আর্টিকেলে আলোচনা করা হলো।

আউটসোর্সিং কি

আউটসোর্সিং হলো একটি ব্যবসা যেখানে কোনও কাজ বা প্রক্রিয়া করার জন্য কোন প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি আপনার সাথে চুক্তিবদ্ধ হবে। ওই প্রতিষ্ঠানের কিছু কাজ আপনার কাছে অনলাইনে হস্তান্তর করা হবে এবং আপনি সেই কাজগুলো দক্ষতার সাথে সম্পূর্ণ করে প্রতিষ্ঠান বা ক্লায়েন্টের কাছে অনলাইনে ডেলিভার করবেন, এর বিনিময়ে আপনাকে অনলাইন এর মাধ্যমে টাকা পেমেন্ট করে দেবে।

আউটসোর্সিং শেখার উপায়

আউটসোর্সিং শেখার জন্য আপনাকে প্রথমে ইন্টারনেটে সার্চ করতে হবে। এছাড়াও আপনি অনলাইনে আউটসোর্সিং করার জন্য কোর্স করতে পারেন যা আউটসোর্সিং নিয়ে বিস্তারিত তথ্য এবং প্রায়োগিক জ্ঞান উপস্থাপন করা আছে। আপনি ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখে এবং কোর্সের মাধ্যমে অনুশীলন করতে পারেন।

এছাড়াও, আপনি কোর্স বিক্রয়ের ওয়েবসাইটে গিয়ে, অনলাইনে কোর্সের মাধ্যমে, বা ফ্রি বুকলেট পেয়ে আউটসোর্সিং শেখার উপায় জানতে পারেন।

আউটসোর্সিং করে এরকম ব্যক্তির কাছ থেকে তার অভিজ্ঞতার কথা শুনে আউটসোর্সিং শিখতে পারেন। এতে করে আপনি ব্যবসা ও মানুষের দিকের দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে ভালো আইডিয়া জেনারেট করতে পারবেন ও ভালো ফিডব্যাক পেতে পারেন।

আপনি আউটসোর্সিং শেখার জন্য অন্যান্য কোর্সের পাশাপাশি আউটসোর্সিং সম্পর্কিত ব্লগ পোস্ট পড়তে পারেন। এতে করে আপনি সহজেই বুঝতে পারবেন কোন বিষয় নিয়ে আউটসোর্সিং করলে ভালো হবে এবং কিভাবে আউটসোর্সিং করা যায়।

অনলাইন মার্কেটিং ও আউটসোর্সিং এর জন্য আপনি youtube এর বিভিন্ন টিউটোরিয়াল ও ডিভিডি দেখতে পারেন যেগুলো আপনাকে মার্কেটিং ও আউটসোর্সিং সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান প্রদান করবে।

আপনি যদি কোন ভাবে আউটসোর্সিং কোর্স না পেয়ে থাকেন তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটের এই লেখাটি পড়তে পারেন কি কি কাজে আউটসোর্সিং করতে পারেন এবং কাজগুলো কিভাবে করবেন বিস্তারিত নিচে দেওয়া আছে।

আউটসোর্সিং এর কাজ গুলো কি কি

আউটসোর্সিং বা অনলাইন ইনকাম মার্কেট প্লেসে কাজ করার জন্য বিভিন্ন ক্যাটাগরি দেওয়া হয়ে থাকে। যেমন: ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক্স ডিজাইন, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, কন্টেন্ট রাইটিং, নেটওয়ার্কিং, মাল্টিমিডিয়া, ব্যবসার সেবা, ব্লগিং লেখা ও অনুবাদ ইত্যাদি আরো বিভিন্ন কাজ পাওয়া যায়।

আউটসোর্সিং এর কাজ গুলো সম্পর্কে জ্ঞান না থাকলে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন না। তাই সর্বপ্রথমে যেকোনো একটি ক্যাটাগরিকে বেছে নিয়ে কাজ শিখতে হবে। পরবর্তীতে মার্কেটপ্লেসে নিজের প্রোফাইল উপস্থাপন করার মাধ্যমে আপনি যে কাজটি করতে চান সেই কাজের বিজ্ঞাপন দিতে হবে।

বিভিন্ন ওয়েবসাইটে আউটসোর্সিং এর কাজ করতে পারবেন এর জন্য অনলাইনে একটিভ থাকতে হবে এবং বিভিন্ন ক্লাইন্টের সাথে যোগাযোগ করতে হবে। সময়মতো তাদের কাজ কমপ্লিট করে ডেলিভার করতে হবে।

আউটসোর্সিং কিভাবে করব

কিভাবে আউটসোর্সিং কিভাবে শুরু করব এই বিষয়টি নিয়ে অনেকেই জানতে চেয়েছেন। আউটসোর্সিং শুরু করার জন্য আপনার কিছু প্রয়োজনীয় জিনিস লাগবে। এই যন্ত্রগুলো ছাড়া আপনি আউটসোর্সিং শুরু করতে পারবেন না।

আউটসোর্সিং করতে যা যা লাগবে:

  • ক্লায়েন্টের সাথে কথা বলার যোগ্যতা
  • কম্পিউটার বা ল্যাপটপ
  • ইন্টারনেট সংযোগ (Wifi)
  • আউটসোর্সিং ওয়েবসাইট
  • কাজের দক্ষতা
  • যথেষ্ট সময়

আউটসোর্সিং করার জন্য আপনার সর্ব প্রথমে ডিভাইস প্রয়োজন হবে যদি ডিভাইস না থাকে তাহলে আউটসোর্সিং করবেন কিভাবে? তাই সর্বপ্রথম ডিভাইস সংগ্রহ করতে হবে। একবার সকল ডিভাইস ও ইকুপমেন্ট হয়ে গেলে কাজের দক্ষতা বাড়াতে হবে।

আউটসোর্সিং করার জন্য অবশ্যই কাজের দক্ষতা বেশি প্রয়োজন, অনলাইনে আরো অনেক মানুষ রয়েছে যারা আউটসোর্সিং করার জন্য বিজ্ঞাপন দিয়ে রেখেছে। তাদের বাদ দিয়ে আপনাকে কাজ দেবে বা আপনার সাথে চুক্তিবদ্ধ হবে এর জন্য অবশ্যই আপনার ইউনিক কিছু উপায় থাকতে হবে।

যদি আপনার কাজের ইউনিক ও মান ভালো না থাকে তাহলে আপনি মার্কেটপ্লেস থেকে ঝরে যাবেন। যদি কাজ না পান তাহলে ইনকাম হবে কোথায় থেকে? তাই আগে মার্কেটপ্লেসে নামার জন্য কাজ শেখা অন্তত জরুরী।

উপরে বর্ণিত কিছু সেরা কাজের লিস্ট দেওয়া হয়েছে আপনি যেকোনো একটি বেছে নিয়ে সেটির উপর দক্ষতা অর্জন করতে পারেন। এবং অনলাইনে আউটসোর্সিং প্লাটফর্মে নিজের যোগ্যতা দেখিয়ে কাজ জোগাড় করতে পারেন অথবা বিভিন্ন কোম্পানির সাথে চুক্তিবদ্ধ হতে পারেন।

আউটসোর্সিং শুরু করার কয়েকটি সেরা মার্কেটপ্লেক্স হলো fiverr, upwork, freelance এই ওয়েবসাইট গুলোতে রেজিস্ট্রেশন করার মাধ্যমে আপনার কাজের ডেমো দিতে পারেন যেগুলো দেখে আপনার ক্লাইন্ট আপনার সাথে যোগাযোগ করে কাজ দেবে।

অনলাইন মার্কেটপ্লেসে আউটসোর্সিং করতে হলে অবশ্যই অনেক সময় ব্যয় করতে হবে প্রাথমিক দিকে কোন ইনকাম না হলেও পরবর্তীতে যখন কাজ পাবেন তখন প্রতিনিয়ত ইনকাম বাড়তে থাকবে। যদি ধৈর্য না থাকে তাহলে আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেসে আপনি টিকে থাকতে পারবেন না।

আউটসোর্সিং থেকে আয়

একবার আউটসোর্সিং থেকে কাজ পাওয়া শুরু হলে প্রতিদিন কাজ আসতেই থাকবে এবং আউটসোর্সিং থেকে আয় হতে থাকবে। প্রতিদিনের কাজ প্রতিদিন করার মাধ্যমে আউটসোর্সিং থেকে বিশাল অংকের টাকা আয় করা যায়।

বর্তমানে আউটসোর্সিং থেকে আয় করার জন্য সবাই গ্রাফিক্স ডিজাইন ও ওয়েব ডেভেলপমেন্ট নিয়ে কাজ করছে। আউটসোর্সিং হলো একটি মুক্ত পেশা তবে এই পেশার জন্য আপনাকে অবশ্যই সময় বরাদ্দ রাখতে হবে এবং কাজ করতে হবে তবে আউটসোর্সিং থেকে আয় করা সম্ভব হবে।

আউটসোর্সিং এর সুবিধা

আউটসোর্সিং করার অনেকগুলো সুবিধা রয়েছে তার মধ্যে হল এই কাজটি করার জন্য আপনার কোন সার্টিফিকেট প্রয়োজন হয় না। কাজটি যেকোনো সময় করতে পারেন শুধু সময় মত ডেলিভার করলেই হয়ে যাবে। আউটসোর্সিং করতে কোন শিক্ষাগতার যোগ্যতা প্রয়োজন নেই। শুধু আপনার কাজের উপর দক্ষতা ও জ্ঞান থাকলেই চলবে।

তবে ক্লায়েন্টের সাথে কথা বলার জন্য দক্ষতা থাকতে হবে। ঘরে বসে কাজ করা যায় এজন্য আউটসোর্সিং সেরা একটি পেশা হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে। সম্প্রতি ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার মাধ্যমে আউটসোর্সিং করা বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। খুব সহজে মোবাইল ও কম্পিউটার দ্বারা আউটসোর্সিং করা যায় বিধায় আউটসোর্সিং করা অনেক সুবিধা।

আউটসোর্সিং এর অসুবিধা

আউটসোর্সিং এর সবচেয়ে বড় অসুবিধা হলো আপনি যদি সঠিক গাইডলাইন না পান তাহলে কখনোই টাকা ইনকাম করতে পারবেন না। সবার আগে আউটসোর্সিং সম্পর্কে সম্পূর্ণ জ্ঞান অর্জন করতে হবে এবং ভালো কাজ জানতে হবে।

অন্যথায় আউটসোর্সিং করে কোন লাভ হবে না। যদিও আউটসোর্সিং এর কোন অসুবিধা নেই তবুও কয়েকটি অসুবিধা রয়েছে এর মধ্যেও সবচেয়ে বড় অসুবিধা হলো অনেক সময় কাজ করার জন্য বসে থাকতে হয় আবার কখনো কখনো কাজ না পাওয়া গেলে বেকার থাকতে হয়।

The post আউটসোর্সিং শেখার উপায় গাইডলাইন ২০২৫ appeared first on Tips Blog BD.

]]>
https://tipsblogbd.com/outsourcing-guidelines/feed/ 0
ঘরে বসে মেয়েদের ব্যবসার আইডিয়া https://tipsblogbd.com/business-idea-for-women-under-home/ https://tipsblogbd.com/business-idea-for-women-under-home/#respond Sat, 24 May 2025 06:44:07 +0000 https://tipsblogbd.com/?p=489 আপনি কি মেয়েদের ঘরে বসে ব্যবসা করার আইডিয়া খোঁজ করছেন? তাহলে জেনে নিন মেয়েদের জন্য সেরা কয়েকটি ঘরে বসে ব্যবসা ...

Read more

The post ঘরে বসে মেয়েদের ব্যবসার আইডিয়া appeared first on Tips Blog BD.

]]>
আপনি কি মেয়েদের ঘরে বসে ব্যবসা করার আইডিয়া খোঁজ করছেন? তাহলে জেনে নিন মেয়েদের জন্য সেরা কয়েকটি ঘরে বসে ব্যবসা করার সেরা ৭ টি আইডিয়া। এই আইডিয়া গুলো ব্যবহার করে আপনি খুব সহজেই টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

আপনি যদি ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই ব্যবসার জন্য সঠিক গাইডলাইন এবং বুদ্ধির প্রয়োজন হবে। মেয়েদের জন্য ঘরে বসে ব্যবসা সবচেয়ে ভালো ব্যবসা হল সেলাই মেশিন এর ব্যবসা।

আপনি যদি বাড়িতে বেকার বসে থাকেন তাহলে আপনিও শুরু করতে পারেন ঘরোয়া ব্যবসা যেসব ব্যবসা নিজের বাড়ি থেকে করা যাবে এবং বাইরে কোথাও যাওয়া লাগবে না সেই সব ব্যবসা নিয়ে আজকে আলোচনা করব।

ঘরে বসে মেয়েদের ব্যবসা

আপনি যদি ঘরে বসে ব্যবসা করতে চান তাহলে আপনার জন্য কিছু সেরা ব্যবসা উপস্থাপন করব। ঘরে বসে ব্যবসা করে আপনিও হতে পারেন লাখ টাকার মালিক। আপনি যদি বেকার বসে না থেকে ব্যবসা করতে চান তাহলে আপনার জন্য রয়েছে কিছু অল্প টাকায় ঘরোয়া ব্যবসা।

সেলাই মেশিন এর কাজ করে টাকা ইনকাম

গ্রামের অনেক মানুষেরই আছে যারা কাপড় সেলাই করার জন্য বা নতুন কাপড় তৈরি করার জন্য শহরে ভালো কোন কাটিং সেন্টারে যেতে পারে না। আপনি চাইলে সেলাই মেশিন দিয়ে কাপড় সেলানো এবং তৈরি করার কাজ শুরু করতে পারেন এর মাধ্যমে আপনি অনেক টাকা আয় করতে পারবেন। বর্তমানে কাপড় সেলাই এর অনেক চাহিদা।

প্রতিটি মানুষের ওই কাপড় সেলাই করার প্রয়োজন পড়ে এবং পিস থেকে কাপড় বানানোর প্রয়োজন হয় তাই আপনি এটি করতে পারেন। নিজ হাতে থ্রি পিস শাড়ী লুঙ্গি শেলানের মাধ্যমে বিক্রি করতে পারবেন। এই কাজ আপনি প্রতিনিয়ত পেতেই থাকবেন এবং শুধু সুতো ব্যতীত আর সকল টাকায় আপনার মজুর হিসেবে লাভ থাকবে।

খাবার তৈরি করে টাকা ইনকাম

অনেক মেয়ে আছে যাদের হাতের রান্না খুব ভালো এবং প্রতিটি খাবার স্বাদ হয়। তাদের জন্য সেরা ব্যবসা হল খাবার তৈরি করার ব্যবসা। বাড়িতে খাবার তৈরি করে বাহিরে বিক্রি করার মাধ্যমে আপনি প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ধরুন আপনি কোন খাবারের অর্ডার নিলেন সেই খাবার তৈরি করতে ১০০০ টাকা লাগলে আপনি সেখানে ১২০০ টাকার মত চার্জ করলেন সেখানে আপনার ২০০ টাকা লাভ থাকবে।

বর্তমানে মানুষ হোটেলের খাবার থেকে ঘরোয়া টোটকা খাবার বেশি পছন্দ করে তাই এই ব্যবসাটি আপনার আশেপাশের এরিয়ায় যদি আবাসিক হয় তাহলে এই ব্যবসাটি আপনি করতে পারেন। আবাসিক এলাকা বা শহরের এ ব্যবসাটি সবচেয়ে ভালো এবং উত্তম হবে।

হাতের কাজ করে টাকা ইনকাম

আপনি যদি হাতের কাজ ভালো পারেন তাহলে এই কাজের মাধ্যমে আপনি ভালো থাকেন ইনকাম করতে পারবেন কারণ অনেক মানুষ হয়ে আছে যারা হাতের কাজ অনেক পছন্দ করেন।

বিভিন্ন কাপড়ে হাতের কাজ ভালোভাবে ডিজাইন করতে পারলে তাহলে অনেক মূল্যায়ন পাওয়া যায় এটি একটি অনেক পুরানো পদ্ধতি।

হাতের তৈরি নকশি কাঁথা ফুল ইত্যাদি আর্ট করে মন জয় করতে পারলে বিভিন্ন দেশের মানুষের কাছে গ্রামীণ ঐতিহ্যের এই প্রতিভা বিক্রি করতে পারবেন এতে ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন হবে।

বাড়িতে বসে মেয়েদের ব্যবসা

যেসব মেয়েরা বাড়িতে বসে অলস সময় কাটায় তারা ইচ্ছা করলে বাড়িতে বসে ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এর জন্য আপনাকে বেশি টাকা ইনভেস্ট করতে হবে না অল্প কিছু টাকা দিয়েই আপনি নিজের ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। বাড়িতে বসে মেয়েরা ব্যবসা করতে পারবে এমন কিছু ব্যবসা নিয়ে এখন আলোচনা করব তাই নিম্নের আলোচনা ভালোভাবে পড়ুন এবং ফলো করুন তাহলে আপনিও ব্যাবসায় সফল হতে পারবেন।

আচার বানিয়ে বিক্রি

বেশিরভাগ মানুষ আচার পছন্দ করে তাই এই ব্যবসাটি সবচেয়ে ভালো হবে। আপনি বিভিন্ন ধরনের আচার তৈরি করতে পারেন যেমন আমের আচার, বড়ই আচার, জলপাইয়ের আচার বিভিন্ন ধরনের টক মিশ্রিত আচার বানিয়ে বিক্রি করতে পারেন।

বাড়ির আশেপাশে সবার কাছে বিক্রি করতে পারেন বা দোকানেও বিক্রি করে দিতে পারেন পাইকারি হিসেবে অথবা অনলাইনে অর্ডার করলে সেখানে পার্সেল করার মাধ্যমে উপার্জন করতে পারবেন।

কসমেটিক্স ব্যবসা

বাড়িতে বসে কসমেটিক্স বানিয়ে ব্যবসা করতে পারেন এর জন্য আপনাকে কিছু প্রাকৃতিক উপাদান সংগ্রহ করতে হবে। দুধ ও মধু মিশ্রণ করে ফেসওয়াশ বানাতে পারেন এ ছাড়া অ্যালোভেরা ও অলিভ অয়েল তেল মাখিয়ে মিশ্রণ বানাতে পারেন।

অনেক মানুষ হয়ে আছে যারা বাজারে দুই নাম্বার এসিড যুক্ত কসমেটিক্স ব্যবহার করতে চায় না। তাদের কাছে আপনি এই ঘরোয়া পদ্ধতিতে বানানো কসমেটিকস বিক্রি করতে পারবেন।

বিউটি পার্লার ব্যাবসা

বর্তমানে বিউটি পার্লার ব্যবসা সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা একটি করার মাধ্যমে শুধু আপনাকে তাকে সাজিয়ে দিতে হবে এর বিনিময়ে আপনি অনেক টাকা পাবেন। তবে, বিউটি পার্লার নিয়ে কাজ করতে হলে আপনাকে অবশ্যই সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের স্টাইল সম্পর্কে জানা থাকতে হবে।

বিউটি পার্লার ব্যবসাটি অল্প টাকার মাধ্যমে শুরু করা যাবে শুধু কিছু ক্রিম, পাউডার এবং প্রয়োজনীয় জিনিস পাতি কিনে এই ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।

মেয়েদের ঘরোয়া ব্যবসা

মেয়েদের ঘরোয়া ব্যবসা – বর্তমানে মেয়েরা বিভিন্ন ধরনের ঘরোয়া জিনিস কিনে থাকে যেমন তৈরি করা মাটির চুলা, ডালের অরুণ, নক্রানি ইত্যাদি এই গুলো বানিয়ে বিক্রি করতে পারবেন।

বাড়িতে তৈরি করা নরকিন তৈরি করতে পারেন এলোভেরা এবং নারকেল মিশ্রিত পানি দিয়ে এটি খুব সহজেই তৈরি করে নিতে পারবেন। আপনি চাইলে বিভিন্ন ধরনের সহজ পাতি পেস্ট করে বিক্রি করতে পারবেন।

আমাদের শেষকথা: এই পোস্ট পছন্দ হলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন উনি যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে কমেন্ট বক্সের মাধ্যমে আমাদের জানিয়ে দিন।

The post ঘরে বসে মেয়েদের ব্যবসার আইডিয়া appeared first on Tips Blog BD.

]]>
https://tipsblogbd.com/business-idea-for-women-under-home/feed/ 0
১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া https://tipsblogbd.com/business-idea-under-10000-taka/ https://tipsblogbd.com/business-idea-under-10000-taka/#respond Sat, 24 May 2025 04:12:00 +0000 https://tipsblogbd.com/?p=2820 দেখে নিন ২০২৩ সালের ১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া। ব্যবসা করতে অনেক অনেক পুঁজির প্রয়োজন পড়ে, প্রয়োজন পড়ে ...

Read more

The post ১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া appeared first on Tips Blog BD.

]]>
দেখে নিন ২০২৩ সালের ১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া। ব্যবসা করতে অনেক অনেক পুঁজির প্রয়োজন পড়ে, প্রয়োজন পড়ে শ্রম-দক্ষতা এবং ধৈর্যের। অনেকের শ্রম দেওয়ার মানসিকতা ও দক্ষতা থাকলেও শুধুমাত্র পুঁজির অভাবে ব্যবসা করতে পারছে না। বাধ্য হয়ে অন্য কোন কাজ বা কম টাকায় চাকরি করতে হচ্ছে। আপনার কাছে যদি পুজি কম থাকে এবং ১০ হাজার টাকার মধ্যে ব্যবসা শুরু করতে চান। কি ব্যবসা করবেন বুঝে উঠতে পারছেন না। তাহলে আমাদের এই লেখাটি পড়ে জানতে পারবেন ১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া। কম টাকায় ব্যবসা করতে হলে আপনার দক্ষতার প্রয়োজন হবে।

অল্প টাকায় ব্যবসার ক্ষেত্রে আপনার যথেষ্ট দক্ষতা না থাকলে আপনি লাভজনক ব্যবসা করতে পারবেন না। যেহেতু আপনি অল্প পুঁজিতে ব্যবসা করতে চাচ্ছেন তাই আপনার যে কাজে আগ্রহ বেশি সেই কাজ নিয়ে ব্যবসা করা উচিত।

আপনাদের জন্য এখানে ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া যুক্ত করেছি, এই ব্যবসা গুলো আপনি ১০০০০ টাকা বা তার কম টাকার মধ্যে শুরু করতে পারবেন। এই বিজনেস আইডিয়াগুলো আপনাদের ভবিষ্যতে ইনকাম করার একটি ভালো উপায় হবে। একটি ব্যবসা শুরু করার জন্য ১০ হাজার টাকা খরচ করা যায় এবং নিম্নলিখিত ২৫টি আইডিয়া থেকে জন্য সেরা কোনটি হবে নির্বাচন করা যেতে পারে:

১. অনলাইন শিক্ষকতা: বর্তমান সময়ে ঘর বসে পড়াশোনা করতে সবাই পছন্দ করে। প্রযুক্তির উন্নতিতে সবাই এখন ঘরে বসে অনলাইনে পড়াশোনা করছে। তাই আপনি যদি পড়াশোনায় ভালো হন তাহলে অনলাইন শিক্ষকতা করতে পারেন।

এজন্য আপনাকে ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে অথবা বিভিন্ন ওয়েবসাইটে পড়াশোনা করাতে পারবেন। যেমন রবির টেন মিনিট স্কুল, ও অনলাইনে আরো কিছু ওয়েবসাইট পেয়ে যাবেন যেগুলোতে আপনি অনলাইনে পোর্টালে শিক্ষকতা করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

২. ব্লগিং করুন: ১০ হাজার টাকায় ব্লগিং করা একটি প্যাসিভ ইনকামের সেরা উপায় হতে পারে। ব্লগিং করার জন্য আপনাকে ওয়েবসাইট খুলতে হবে, প্রথমে ডোমেন ও হোস্টিং কিনতে হবে। এবং আপনার শখের বিষয় যেমন আপনি যে বিষয়ে পারদর্শী সেই বিষয় নিয়ে লেখালেখি করতে পারেন ওয়েবসাইটে।

বিভিন্ন কোম্পানির সাথে বিজ্ঞাপনের চুক্তি করতে পারেন সেই বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে আপনি প্রতি মাসে লাখ টাকা উপার্জন করতে পারবেন। কিভাবে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করবেন এই বিষয়টি গুগল অথবা ইউটিউবে অনেক তথ্য ও ভিডিও পেয়ে যাবেন।

৩. ই-কমার্স সাইট: আপনি নিজের ওয়েবসাইটে পণ্য বিক্রয় করতে পারেন এবং অন্যদেরকে সেবা দিতে পারেন। এর জন্য ই-কমার্স সাইটে নিবন্ধন করতে হবে এবং সেখানকার পণ্যগুলোর লিংক শেয়ার করে রেফার করার মাধ্যমে কমিশন থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

অথবা আপনার যদি ওয়েবসাইট ডিজাইন এর প্রতি ভালো ধারণা থাকে তাহলে নিজস্ব ই-কমার্স সাইট তৈরি করতে পারবেন। সেখানে আপনার তৌরি প্রোডাক্ট বিক্রি করতে পারেন অথবা বিভিন্ন কোম্পানির সাথে চুক্তি করে তাদের পণ্য বিক্রি করার মাধ্যমে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ই-কমার্স সাইট তৈরি করার জন্য দশ হাজার টাকার প্রয়োজন পড়বে। ওয়েবসাইট তৈরি করতে কিছু টাকা লাগবে এবং কিছু ব্যাকলিংক কেনার জন্য বা বিভিন্ন জায়গায় শেয়ার করার মাধ্যমে এবং পণ্য স্টক করার জন্য টাকা লাগবে।

৪. সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং: আপনি অন্যদের সাথে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে সম্পর্ক স্থাপিত করতে পারেন এবং নির্দিষ্ট সেবা দিতে পারেন। বর্তমান সময়ের ১০০০০ টাকার কমে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং একটি ভালো ব্যবসার আইডিয়া। এই আইডিয়াটি বর্তমান সময়ে অনেকেই করে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করছে।

এছাড়া ওর সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন ভাষা শিক্ষা দেওয়ার মাধ্যমে অনলাইনে টাকা আয় করা যাবে এক্ষেত্রে আপনার কোন বিনিয়োগ করতে হবে না। বর্তমান সময়ে বইয়ের থেকে মানুষ ফেসবুকে এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় প্ল্যাটফর্মে বেশি সময় কাটায়।

তাই, আপনি অনায়াসে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন ধরনের শিক্ষা প্রদান করে ও কিছু কাজ করে দেওয়ার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। তবে এই ব্যবসা করতে হলে আপনাকে অবশ্যই আত্মবিশ্বাসী ও ধৈর্যশীল হতে হবে।

৫. ওয়েবসাইট ডিজাইন: অনলাইনে ওয়েবসাইট ডিজাইন ব্যবসাটি করতে পারেন। এর জন্য আপনাকে প্রাথমিক পর্যায়ে ওয়েবসাইট ডিজাইন শেখার জন্য একটি কোর্স করতে হবে। ইউটিউব ও অন্যান্য প্ল্যাটফর্মে ফ্রিতে ওয়েব ডিজাইন শিখতে পারবেন। খুব দ্রুত ওয়েব ডিজাইন শিখতে আপনি একটি ওয়েবসাইট কোর্স করতে পারেন।

ওয়েব ডিজাইন কোর্স করতে খুব বেশি টাকার প্রয়োজন পড়ে না। তিন থেকে চার হাজার টাকা হলে ওয়েব ডিজাইন করার পূর্ণাঙ্গ কোর্স পাওয়া যায়। ওয়েব ডিজাইন শেখে বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্মে এবং ডিজিটাল সেবা দেওয়ার মাধ্যমে ওয়েবসাইট ডিজাইন করে দিয়ে টাকা আয় করা সম্ভব। বর্তমান সময় ওয়েব ডিজাইন একটি গুরুত্বপূর্ণ ডিজিটাল মার্কেটিং। এই মার্কেটিং এ প্রচুর টাকা ইনকাম করা যায়।

৬. ফোটোগ্রাফি: আপনি ছবি তুলে অন্যদেরকে বিক্রি করতে পারেন। কেমন হয় যদি আপনার শখের ফটোগ্রাফি দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়? হ্যাঁ বন্ধুরা আপনি ঠিকই পড়েছেন ফটোগ্রাফি করে টাকা আয় করা সম্ভব। আপনার তোলা ফটোগ্রাফি অনলাইনে বিক্রি করে ভালো পরিমান টাকা আয় করতে পারবেন।

এর জন্য আপনার দরকার হবে একটি ক্যামেরা এবং লেন্স। এমন কিছু ছবি তুলতে হবে যে ছবিগুলো অনেক তথ্য বহন করে ও ইউনিক হয়। এছাড়াও আপনার ছবি কম্পিউটার দিয়ে ছবিতে ভেক্টর ছবিতে রূপান্তর করে ওয়েবসাইটে বিক্রি করতে পারবেন।

ফটোগ্রাফি ও ছবি বিক্রি করার জন্য Shutterstock.com এই ওয়েবসাইটটি ব্যবহার করতে পারেন। আপনাকে এই ওয়েবসাইট আপনার ফটোগ্রাফি এপ্রুভ করে বিভিন্ন জায়গায় বিক্রির মাধ্যমে আপনাকে কমিশন দিবে।

৬. বই বিক্রি: বর্তমানে বই পড়ে না এমন লোক খুঁজে পাওয়া কষ্টসাধ্য। বিভিন্ন ধরনের সাহিত্যিক ও ইসলামিক বই বিক্রি বিক্রি করতে পারেন। কিছু পুরাতন বই কালেকশন করতে পারেন যেগুলো কোথাও পাওয়া যায় না এবং কিছু নতুন বই কালেকশন করতে পারেন যেগুলো বর্তমান সময়ে খুব ভালো বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়াও বর্তমানে অনলাইনে বই বিক্রি করে আয় করা সম্ভব। রকমারি ডটকম ও বিভিন্ন জায়গায় বিজ্ঞাপন দেওয়ার মাধ্যমে আপনার বইগুলো বিক্রি করতে পারবেন। দশ হাজার টাকার মধ্যেও এই ব্যবসাটি করতে পারেন।

৭. ভিডিও সম্পাদনা: আপনার ভিডিও এডিটিং এর যোগ্যতা থাকলে আপনি ১০ হাজার টাকার মধ্যেও এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন। বিভিন্ন ধরনের ফটো ও ভিডিও অডিও এডিট করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম সম্ভব। মানুষ এখন অনলাইনে পড়ার থেকে ভিডিও দেখতে বেশি পছন্দ করে তাই আকর্ষণীয় ভিডিও তৈরি করতে পারলে কাজের অভাব হবে না।

বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও অনলাইনে ভিডিওর অনেক জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে। ভিডিও এডিটিং এখন একটি চাকরির মত, কমবেশি সবাই ভিডিও এডিট করে যারা প্রফেশনাল নয় তারা বিভিন্ন লোকের সাহায্যে এডিট করে থাকে।

আপনি সেই সব লোকেদের টার্গেট করে এই প্রতিষ্ঠান তৈরি করুন যারা ভিডিও এবং বিজ্ঞাপন তৈরি করতে চায় তাদের সাথে যোগাযোগ করে তাদের কাজটি সম্পন্ন করে দিতে পারেন। কম টাকায় এই ব্যবসাটি করতে হলে আপনাকে প্রথমে একটি কম্পিউটার ও ভিডিও সফটওয়্যার প্রয়োজন পড়বে।

৮. বৈদ্যুতিন সরঞ্জাম সংস্থা: আপনি বৈদ্যুতিন সরঞ্জাম বিক্রি করতে পারেন। 10 হাজার টাকার মধ্যে সমস্ত রকম বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম কিনতে পারবেন এবং অল্প টাকায় এই ব্যবসাটি করার জন্য বেশ লাভজনক।

এই ব্যবসাটি করতে আপনাকে বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম কিনতে হবে এবং সেগুলো বেশ মূল্যে বিক্রি করতে পারবেন। বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম এই ব্যবসাটি করার জন্য সম্পর্কে আপনার ইলেকট্রিক্যাল কাজের জ্ঞান থাকা অত্যন্ত জরুরী। প্রয়োজনীয় কিছু কাজ করে দেওয়ার মাধ্যমে আপনি আরো বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। কম টাকার মধ্যেও এই ব্যবসাটি অনেক সুন্দর একটি ব্যবসা।

৯. আইটি সেবা: বাজারে অথবা কোন অফিসের সামনে আইটি সেবা দিতে পারেন। এর জন্য আপনার একটি কম্পিউটারের প্রয়োজন পড়বে এবং কাগজ ফটোকপি করার যন্ত্র প্রয়োজন পড়বে। আপনি ৭ থেকে ৮ হাজার টাকার মধ্যে ভালো সেকেন্ড হ্যান্ড কম্পিউটার পেয়ে যাবেন।

আর কিছু টাকা যুক্ত করে ভালো একটি ফটোকপি মেশিন কিনতে পারবেন। অফিস আদালতের সামনে বা বাজারে আপনি বিভিন্ন ধরনের অনলাইন সেবা দিতে পারেন। যেমন বাংলাদেশ জাতীয় পরিচয় পত্র ফটোকপি, নিবন্ধন ফটোকপি ও পাসপোর্ট ফটোকপি করতে পারেন। অথবা ছবি ফটোকপি করার মাধ্যমেও টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

১০. ফোন রিচার্জ সেবা: বর্তমান সময়ে মোবাইল রিচার্জ করার জন্য সবারই রিচার্জ পয়েন্টে যেতে হয়। ১০ হাজার টাকায় বা এর কমে রিচার্জ ব্যবসা শুরু করতে পারবেন। এর জন্য প্রথমে মোবাইল অপারেটর রিচার্জ অফিসের সাথে যোগাযোগ করতে হবে। তাকে বিভিন্ন ডকুমেন্টস দেয়ার মাধ্যমে রিচার্জ করার অনুমোদন নিতে হবে। পারার আশেপাশের দোকান বা বাজারে ফোন রিচার্জ সেবা দিতে পারেন। অল্প পুজিতে এই ব্যবসাটি করতে পারবেন।

অল্প দিনেই নগদ টাকা রিচার্জ করার মাধ্যমে বেশ ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমানে এই ব্যবসাটি করে অনেকেই স্বাবলম্বী হয়েছে। রিচার্জ ব্যবসার সাথে আপনি বিকাশ ব্যবসা এবং নগদ থেকে টাকা তোলার অ্যাকাউন্ট করতে পারেন। তাহলে আপনি আরো বেশি টাকা আয় করতে পারবেন।

১১. কাপড় ইস্ত্রি দোকান: অল্প পুজিতে ব্যবসা করার জন্য সবচেয়ে সেরা একটি ব্যবসার আইডিয়া হল কাপড় ইস্ত্রির দোকান। এই ব্যবসাটি করতে আপনার শুধু কাপড় ধোয়ার জন্য ডিটারজেন্ট ও আইরন মেশিন প্রয়োজন হবে। এই প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো মাত্র কয়েক হাজার টাকার মধ্যেই কিনতে পারবেন।

বাজারে লন্ড্রি দোকান দেওয়ার মাধ্যমে সেখানে কাপড় ইস্ত্রি সেবাটি দিতে পারেন। বর্তমানে অনেকে সময় পায় না কাপড় ইস্ত্রি করার জন্য। তারা অল্প টাকায় কাপড় ইস্ত্রি করার জন্য লন্ড্রির দোকান খুঁজে থাকে, তাদেরকে সেবা দেওয়ার জন্য আপনি এই ব্যবসাটি করতে পারেন।

১২. রেস্টুরেন্ট: ১০ হাজার টাকার মধ্যে আপনি রেস্টুরেন্ট খুলতে পারেন। প্রথমে কিছু আইটেম যুক্ত করার মাধ্যমে রেস্টুরেন্ট শুরু করবেন এবং পরবর্তীতে যখন বেশি পরিমাণ লাভ হবে তখন আরো কিছু আইটেম যুক্ত করবেন।

ভালো কোন জায়গায় বা যে জায়গায় মানুষের ক্ষুধা নিবারণ করার জন্য বিশ্রাম বা সময় ব্যয় করে সেখানে আপনি 10 হাজার টাকার মধ্যে একটি রেস্টুরেন্ট খুলতে পারেন। প্রাথমিক দিকে আপনাকে একটি ঘর দিতে হবে রেস্টুরেন্টের জন্য এর জন্য কিছু বাড়তি টাকা খরচ হবে।

১২. ট্যুর গাইড: ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য আপনি ট্যুর গাইড হিসাবে সেবা দিতে পারেন। বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ও পর্যটন এলাকায় ভ্রমণ করতে নতুন নতুন মানুষ আসে। পাহাড়ি এলাকা ও বান্দরবান বিভিন্ন জায়গায় ট্যুর গাইড প্রয়োজন হয়।

যে সকল মানুষের রাস্তা চেনানোর জন্য লোক প্রয়োজন পড়ে তাদের সাথে টাকার বিনিময়ে ট্যুর গাইড সেবা দিতে পারেন। তোর গাইড সেবা দেওয়ার জন্য তাদের নির্দিষ্ট গন্তব্য স্থানে পৌঁছে দিতে হবে। কোন জায়গা না চিনলে বা কোন কিছু জিজ্ঞাসা করলে তার উত্তর দিতে হবে।

১৩. স্পোর্টস কোচিং: আপনি স্পোর্টস কোচিং হিসাবে সেবা দিতে পারেন। আপনি যদি কোন খেলার ওপর ভালো দক্ষতা থাকে তাহলে সেই খেলার কোচিং খুলতে পারেন। যেমন আপনি যদি ভাল ফুটবল অথবা ক্রিকেট পারেন তাহলে সেই অনুযায়ী একটি ক্লাব তৈরি করুন।

প্রতিদিন সকালে এবং বিকালে ছেলে মেয়েদের খেলা শেখানোর মাধ্যমে মাসিক বেতন নিতে পারেন। খেলা শেখার কোচিং তৈরি করার জন্য আপনার ১০ হাজার টাকারও কম খরচ হবে। প্রাথমিক দিকে কিছু ইকুপমেন্ট ও জার্সি ও জুতা কেনার মাধ্যমে শুরু করতে পারেন।

১৪. প্রিন্টিং সেবা: মাত্র ১০ হাজার টাকায় প্রিন্টিং সেবা দিয়ে বিশাল অংকের টাকা আয় করতে পারবেন। পুরাতন বা নতুন প্রিন্টিং মেশিন কেনার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের প্রিন্ট করতে পারেন। বর্তমান সময়ে স্লোগান ও ছবি প্রিন্ট করে প্রচুর টাকা ইনকাম করা যায়।

প্রিন্ট করার জন্য আপনার কম্পিউটার অথবা মোবাইল প্রয়োজন হবে যে ছবি বা লেখাটি প্রিন্ট করবেন সেটি প্রিন্টার খুব সহজেই প্রিন্ট করতে পারবেন। বিভিন্ন ধরনের প্রিন্ট করতে পারেন যেমন শার্ট গেঞ্জি ও মগ।

১৫. চায়ের দোকান: চায়ের দোকান করতে ১০ হাজার টাকার কমে এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারবেন। গ্রামের বা শহরের অলিগলিতে চায়ের দোকান পাওয়া যায়। যে সকল জায়গায় মানুষের ভিড় বেশি এবং আশেপাশে কোন দোকান নেই সেখানে একটি চায়ের স্টল দিতে পারেন।

যে জায়গায় লোকের সমাগম বেশি সেই জায়গায় চায়ের দোকান দেওয়ার মাধ্যমে প্রচুর বিক্রি করতে পারবেন। প্রথমে অল্প পুজিতে ব্যবসাটি শুরু করতে পারবেন এবং পরবর্তীতে আরো কিছু দোকানকে চা পাতি সাপ্লাই দেওয়ার মাধ্যমে এক্সট্রা ইনকাম করতে পারবেন।

কম টাকায় চা পাতা পাওয়ার জন্য চা কোম্পানির সাথে চুক্তি করতে পারেন এতে করে আপনি অল্প টাকায় ব্যবসাটি শুরু করতে পারবেন। ছোট বড় সকলেই চা খায় তাই এই ব্যবসাটি অত্যাধিক জনপ্রিয়।

১৬. গ্রাফিক্স ডিজাইন: দিন দিন গ্রাফিক্স ডিজাইনের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে। কম টাকায় ব্যবসা করতে চাইলে গ্রাফিক্স ডিজাইন এর ব্যবসা ঠিক করতে পারেন। প্রাথমিক দিকে গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার জন্য কিছু বই অথবা ভিডিও প্রয়োজন পড়বে এগুলো কোর্স করার মাধ্যমে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে পারবেন।

বিভিন্ন ধরনের ভিডিও ছবি ও কার্ড ডিজাইন করার মাধ্যমে এই ব্যবসাটি করতে পারবেন। কম্পিউটার সফটওয়্যার ব্যবহার করে এই কাজটি করতে পারবেন এর জন্য আপনাকে কোন চাকরি বা অফিসের প্রয়োজন হবে না, এই কাজটি বাড়ি থেকে ঘরে বসে করতে পারবেন।

অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের অর্ডার পেতে অনলাইনে যুক্তিবদ্ধ হতে পারেন এবং বিভিন্ন কোম্পানির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হতে পারেন যারা নিয়মিত গ্রাফিক্স ডিজাইন এর কাজ করায়। এছাড়াও বর্তমান সময়ে গ্রাফিক্স ডিজাইনের অনেক চাহিদা রয়েছে।

১৭. মিনারেল ওয়াটার ব্যবসা: মিনারেল ওয়াটার ব্যবসা একটি কম টাকায় লাভজনক ব্যবসা। মিনারেল ওয়াটারের কিছু ডাম কেনার মাধ্যমে এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন প্রাথমিক দিকে 10 হাজার টাকার কম বিনিয়োগের মাধ্যমে এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারবেন।

শহরের বিভিন্ন বাড়িতে মিনারেল ওয়াটার সাপ্লাই দিতে পারবেন। এই কাজটি করার জন্য একটি ভ্যান প্রয়োজন হবে। ভ্যানের মাধ্যমে ড্রামগুলো বহন করতে হবে। শহর অঞ্চলের বিভিন্ন বাড়িতে পানির প্রয়োজন পড়ে সেই সব বাড়িতে ওয়াটার ড্রামগুলো পৌঁছে দিতে পারেন।

১৮. অনুবাদের ব্যবসা: বর্তমান সময়ে অনেকেই বাংলা বুঝলেও ইংরেজি বোঝেনা আবার কিছু লোক ইংরেজির কাগজপত্র বাংলা বোঝেনা। এরকম অনেক লোক আছে যারা প্রতিটা পেজ অনুবাদ করতে চায় তাদের জন্য এক ভাষা থেকে অন্য ভাষায় অনুবাদ করে দিতে পারেন।

এছাড়াও অনলাইন প্লাটফর্মে ভিডিও মুভির নাটকের সাবটাইটেল গুলো অনুবাদ করে বিভিন্ন কোম্পানিকে দিতে পারেন। তবে অনুবাদ করার জন্য আপনাকে অবশ্যই ভাষার প্রতি দক্ষতা থাকতে হবে। ঘরে বসে কম্পিউটারের মাধ্যমে অনুবাদ করে বিভিন্ন ধরনের ট্রান্সক্রিপ্ট তৈরি করতে পারবেন। তৈরি করা ভিডিও ট্রান্সক্রিপ্ট বা সাবটাইটেল গুলো অনলাইনে আপলোড দিতে পারবেন। অথবা বিভিন্ন কোম্পানির সাথে চুক্তি করে অনুবাদ করার মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন।

১৯. ইউটিউব চ্যানেল: ইউটিউব চ্যানেলের শিক্ষামূলক ভিডিও তৈরি করে বিজ্ঞাপন দেখাতে পারবেন। ইউটিউবে ফলোয়ার্স বাড়ানোর মাধ্যমে ও ভিডিও দেখানোর মাধ্যমে যত ভিউ আসবে সে সব ভিউ সে বিজ্ঞাপন দাতারা বিজ্ঞাপন দেখাবে এর বিনিময় স্বরূপ আপনি টাকা পাবেন।

Youtube ভিডিও তৈরি করতে হলে আপনাকে অবশ্যই ভালো একটি ডিভাইসের প্রয়োজন হবে। বর্তমান সময়ের স্মার্ট ফোন দিয়ে ভিডিও তৈরি করা যায় তাই কম্পিউটার না থাকলেও আপনি স্মার্টফোন ব্যবহার করে youtube ভিডিও তৈরি করতে পারবেন।

২০. কন্টেন্ট রাইটিং: বিভিন্ন পত্রিকা ও ওয়েবসাইটে কন্টেন্ট লিখে টাকা আয় করা সম্ভব এর জন্য আপনাকে কোন টাকা বিনিয়োগ করতে হবে না। আপনার লেখালেখির ভালো দক্ষতা থাকলে এবং ইংরেজি ভাষায় লিখতে জানলে এই ব্যবসাটি করার মাধ্যমে আপনি অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইটে কনটেন্ট রাইটার নিয়োগ দিয়ে থাকে। তাদের সাথে চুক্তি করার মাধ্যমে আপনি প্রতি কনটেন্ট অনুযায়ী টাকা নির্ধারণ করে ইনকাম করতে পারবেন। অনলাইনে কন্টেন্টের প্রচুর পরিমাণ চাহিদা রয়েছে। ফাইবার ও ফিলাঞ্চার ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট রাইটিং এর বিজ্ঞপ্তি দেখতে পাবেন। এই সকল বিজ্ঞপ্তির মাধমে একজন রাইটার লেখালেখির জন্য লোক নিয়োগ দেয়।

তাই, আপনিও নিজের দক্ষতা বাড়ানোর সাথে সাথে বিজ্ঞপ্তি দিতে পারেন লেখালেখির জন্য। আপনার পোর্টফলিও পছন্দ করার মাধ্যমে আপনি যে বিষয়ে লিখতে জানেন সেই বিষয়ে কারো প্রয়োজন হলে আপনাকে হায়ার করার মাধ্যমে টাকা প্রদান করবে।

২১. দর্জির দোকান: শুধুমাত্র একটি মেশিন কিনেই দর্জির দোকান শুরু করতে পারবেন আর কিছু সুতা কেনার মাধ্যমে কাপড় সেলাই করার কাজ করতে পারবেন। ১০ হাজার টাকার ব্যবসার মধ্যে দর্জির দোকান দেওয়া হয়ে যাবে। আপনার যদি কাপড় সেলাইয়ের দক্ষতা থাকে তাহলে এই ব্যবসাটি আপনার জন্য সেরা হবে।

ছোট থেকে বড় সবার কাপড় সেলাই করার প্রয়োজন পড়ে এবং বিশেষ করে মেয়েদের কাপড় তৈরি করতে হয়। এজন্য দর্জির ব্যবসা অন্তত লাভজনক একটি ব্যবসা কম টাকায় সেলাই করার মাধ্যমে বেশি টাকা ইনকাম করার একটি ভালো উপায়।

এক্ষেত্রে আপনার যদি কাপড় কাটা ও সেলাই করার ভালো দক্ষতা থাকে আপনি বেশি বেশি কাজ পাবেন। নতুন ক্যাটালগ তৈরি করার মাধ্যমে সবাইকে টাক লাগিয়ে দিতে পারবেন এবং আপনার ব্যবসার উন্নতি প্রসার ঘটবে।

২২. মেকআপ আর্টিস্ট: মেকাপ আর্টিস্ট মেয়েদের জন্য সবচেয়ে ভালো একটি ব্যবসা এই ব্যবসা শুরু করতে ১০ হাজার টাকার প্রয়োজন হবে। কিছু প্রয়োজনীয় মেকআপ কিনতে হবে, বিয়ের অনুষ্ঠানের গায়ে হলুদের জন্য মেকআপ প্রয়োজন হয়।

অথবা বিভিন্ন ধরনের পার্টিতে পছন্দ করে সে সকল মানুষদের মেকআপ আর্টিস্ট সেবা দিতে পারবেন। অনেক সময় পুরো একটি ফাংশনের দায়িত্ব পেয়ে গেলে অনেক বড় ধরনের ইনকাম করা সম্ভব। বিভিন্ন জায়গায় মেকাপের সার্ভিস দিয়ে এই ব্যবসার প্রসার ঘটানো সম্ভব।

২৩. গয়না তৈরি করা: গয়না তৈরি করা একটি জনপ্রিয় ব্যবসা। গয়না তৈরি করতে হলে আপনাকে অবশ্যই দক্ষ হতে হবে। এই ব্যবসায় কিছু টাকা বিনিয়োগ করার মাধ্যমে শুরু করতে পারবেন। তবে এর জন্য অবশ্যই আপনাকে কিছু ইউনিক দক্ষতা থাকতে হবে যেমন স্বর্ণ দিয়ে নতুন ডিজাইন করার দক্ষতা থাকতে হবে।

গয়না তৈরি করতে হলে আপনাকে অবশ্যই কাজ শিখে নিতে হবে প্রাথমিক দিকে কিছু দিন কাজ শেখার জন্য ব্যয় করতে হবে এবং পরবর্তীতে কিছু ইকুপমেন্ট কেনার মাধ্যমে এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন। এই ব্যবসা আপনার দক্ষতা বাড়াতে পারলে আপনার ইনকাম বাড়বে।

২৪. জুসের দোকান: গরমের দিনে জুসের দোকান একটি ভালো ব্যবসা হতে পারে। সবাই ক্লান্ত হয়ে পানীয় জাতীয় কিছু খাওয়ার জন্য জুসের দোকানে উপস্থিত হয় আপনি সেখানে জুস বিক্রি করার মাধ্যমে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

জুসের দোকান ব্যবসা করার জন্য আপনার ১০ হাজার টাকার বেশি প্রয়োজন হবে না। জুস তৈরি করার জন্য ব্লেন্ডার মেশিন ও ফল কিনতে হবে। ভালো একটি জায়গা দেখে দিতে হবে। জন্য যে সকল কাঁচামাল প্রয়োজন ও যন্ত্রাংশের প্রয়োজন এই সকল যন্ত্রাংশ কিনে নিতে হবে।

২৫. ফুড ও সবজি ভ্যান: ছোট ভ্যান কেনার মাধ্যমে কিছু ফল ও সবজি বহন করে গ্রামে ও শহরের বিভিন্ন জায়গায় বিক্রি করতে পারেন। ব্যবসাটি শুরু করতে ১০ হাজার টাকার প্রয়োজন পড়বে, চাইলে আরো কম টাকায় এই ব্যবসাটি শুরু করা সম্ভব।

অনেক সময় দেখা যায় গ্রাম থেকে বা শহর থেকে সবজি ও ফলের দোকান অনেক দূরে হয় সে ক্ষেত্রে মানুষ হাতের কাছে এইসব ফল ফুড ও সবজি পেলে কিনতে চায়। তাই আপনার উচিত যে সকল জায়গায় মানুষ বেশি সময় বাজার করার জন্য ব্যয় করতে পারেনা, সেই সকল এলাকায় ফুড ডেলিভারির কাজ করতে পারেন।

আমাদের শেষকথা: বর্তমানে ১০ হাজার টাকার মধ্যেও হাজার হাজার ব্যবসা রয়েছে তবে আপনাকে বুঝতে হবে কোন ব্যবসাটি বর্তমান সময়ে চাহিদা বেশি। এবং যে বিষয়ের প্রতি আপনার প্রচুর পরিমাণ দক্ষতা রয়েছে সেই বিষয়টিকে প্রাধান্য দিয়ে একটি ব্যবসা শুরু করুন। কাজের প্রতি ও ব্যবসার প্রতি আপনার ভাল আগ্রহ থাকলে আপনি কোন দিনেই ব্যবসায় সফল হতে পারবেন।

ব্যবসায় সফল হওয়ার মূল চাবিকাঠি হল কাজের প্রতি লেগে থাকা এবং ভালো পণ্য বিক্রি করা। প্রথম প্রথম কম লাভবান হলেও পরবর্তীতে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়া আপনিও ব্যবসা করে একজন উদ্যোক্তা হতে পারেন। পোস্ট থেকে দেখে নিলেন কিভাবে অল্প পুঁজিতে একটি ব্যবসা শুরু করবেন। ব্যবসা সফল হতে হলে কি পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে সেই সকল বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। কোথায় আপনার পণ্যগুলো বিক্রি করবেন সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।

The post ১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া appeared first on Tips Blog BD.

]]>
https://tipsblogbd.com/business-idea-under-10000-taka/feed/ 0
স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম করার উপায় https://tipsblogbd.com/student-online-income/ https://tipsblogbd.com/student-online-income/#respond Sat, 24 May 2025 00:47:18 +0000 https://tipsblogbd.com/?p=2811 স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম পোস্টটিতে আপনাকে স্বাগতম। আজকের এই লেখাটি পড়ে আপনিও পড়াশুনার পাশাপাশি অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন। Student ...

Read more

The post স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম করার উপায় appeared first on Tips Blog BD.

]]>
স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম পোস্টটিতে আপনাকে স্বাগতম। আজকের এই লেখাটি পড়ে আপনিও পড়াশুনার পাশাপাশি অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন। Student Online Income আমাদের দেওয়া প্রতিটা বিষয় পরীক্ষিত ও অনেকেই এই মাধ্যমে অনলাইনে ছাত্র অবস্থায় টাকা ইনকাম করছে।

যদি পড়াশোনার পাশাপাশি আপনি যদি অনলাইন ইনকাম শুরু করতে চান? তাহলে 2023 সালে স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম করার কয়েকটি কার্যকরী পদ্ধতি দেখে নিন। এই পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করে স্টুডেন্টরা তাদের প্রয়োজনীয় সকল চাহিদা মেটাতে পারবে।

স্টুডেন্ট অনলাইনে ইনকাম

বর্তমান সময়ে পড়াশোনার পাশাপাশি বেকারানা থেকে অনলাইনে খুব সহজেই টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ছাত্র অবস্থায় সময়কে কাজে লাগিয়ে বাড়তি টাকা আয় করার জন্য সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি গুলো আপনাদের সাথে আজকে শেয়ার করব। অবসর সময় না কাটিয়ে ও বিনা কারণে ফেসবুকে সময় না দিয়ে আপনি যদি এই পদ্ধতি গুলো ফলো করেন তাহলে আপনি অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন।

আমি নিজেও এই পদ্ধতিতে টাকা ইনকাম করছি। তবে, এর জন্য আপনাকে প্রথম দিকে একটু কষ্ট করতে হবে এবং পরবর্তীতে এই কষ্টের ফলাফল হিসেবে ভালো একটি প্যাসিভ ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন। তাহলে চলুন দেখে নেই সেই পদ্ধতি গুলো যেগুলো আপনি অবলম্বন করে ছাত্র অবস্থায় স্টুডেন্ট হিসেবে পার্ট টাইম জব করে খুব সহজেই টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

আর্টিকেল লিখে অনলাইন ইনকাম

বর্তমান সময়ে সবচেয়ে টাকা ইনকামের সহজ পদ্ধতি হলো অনলাইনে আর্টিকেল প্রকাশ করা। ছাত্র অবস্থায় আপনি বিভিন্ন প্রকার আর্টিকেল লিখতে পারেন যেমন পড়াশোনা নিয়ে, বিভিন্ন ব্লগ নিয়ে, আপনার পছন্দের যেকোন বিষয় হতে পারে সেটি টেকনোলজি ও কবিতা ও গল্প।

আপনার প্রতিভাকে কাজে লাগিয়ে ইউনিট আর্টিকেল লেখার মাধ্যমে যে কনটেন্ট জেনারেট করবেন এই কন্টেন্ট বিভিন্ন ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে অনলাইন থেকে খুব সহজে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আর্টিকেল লেখার জন্য আপনাকে অবশ্যই লেখার প্রতি ভালো ধারণা থাকতে হবে যেমন আপনি যে বিষয়ে লিখতে চান সেই বিষয়ে আপনার জ্ঞান থাকলে আর্টিকেল লিখতে অনেক সুবিধা হবে।

আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইটে যেমন Trickbd.com অথবা আমাদের এই inforesultbd.com ওয়েবসাইটে আর্টিকেল প্রকাশ করতে পারেন। প্রতি আর্টিকেলের জন্য আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা প্রদান করা হবে এবং এই টাকাটি আপনাকে প্রতিমাসে বিকাশ ও অন্যান্য পদ্ধতিতে পেমেন্ট করা হবে। বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলো কন্টেন্ট রাইটার অর্থাৎ আর্টিকেল লেখক কে নিয়োগ দিয়ে থাকে এরকম ওয়েবসাইট গুগলে সার্চ দিলে অনেক পেয়ে যাবেন।

ব্লগিং করে অনলাইন ইনকাম

স্টুডেন্টদের অনলাইনে ইনকাম করার জন্য সবচেয়ে সেরা পদ্ধতি হলো ব্লগিং করা। আপনি যদি স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন এবং প্যাসিভ ইনকামের জন্য সেরা একটি মাধ্যম খুঁজে থাকেন তাহলে ব্লগিং আপনার জন্য সেরা হবে। বর্তমানে স্টুডেন্টরা সবচেয়ে বেশি এই পেশাকে বেছে নিয়েছে। প্রাথমিক দিকে কিছু ওয়েবসাইট সম্পর্কে জ্ঞান নিয়ে ও ইউটিউব দেখে ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে প্রতিনিয়ত কনটেন্ট দেয়ার মাধ্যমে ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

এছাড়া বর্তমান সময়ে ব্লগিং করে টাকা আয় করা সবচেয়ে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এই পদ্ধতিতে স্টুডেন্টরা খুব কম সময়ে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবে। তবে, এর জন্য আপনাকে কিছু সময় ধৈর্য ধরতে হবে, প্রাথমিক দিকে প্রকাশের পর আপনাকে বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য কোম্পানির সাথে চুক্তি করতে হবে। আপনার কন্টেন্টের মাঝে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে ব্লগিংয়ের মাধ্যমে প্রচুর টাকা আয় করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আপনি গুগল এডসেন্স ব্যবহার করতে পারেন, বর্তমান সময়ে ব্লগিং এর সাথে গুগল এডসেন্স যুক্ত করে সহজেই প্যাসিভ ইনকাম হিসেবে টাকা আয় করা যায়।

ব্লগিং করার জন্য প্রাথমিক দিকে আপনাকে একটি ডোমেন ও হোস্টিং কিনতে হবে। এক্ষেত্রে আপনি প্রাথমিক দিকে টাকা বাঁচানোর জন্য গুগল ব্লগার হোস্টিং ব্যবহার করতে পারেন। বিনামূল্যে আপনাকে হোস্টিং দেওয়া হবে গুগলের পক্ষ থেকে।

ইউটিউবিং করে অনলাইনে ইনকাম

বর্তমানে ইউটিউবিং পেশাটি অনেক জনপ্রিয় হয়েছে কারণ কম বেশি সবাই ইউটিউবে ভিডিও দেখতে পছন্দ করে। ইউটিউবে একটি খুব জনপ্রিয় ও সফল অনলাইন ব্যবসার মাধ্যম। একজন স্টুডেন্ট হিসেবে আপনি ইউটিউবিং করে অনলাইনে ইনকাম করতে পারেন। ইউটিউব চ্যানেলের জন্য আপনি যেকোনো ধরনের ভিডিও তৈরি করতে পারেন, যা আপনার পছন্দ।

ভিডিও যে কোন বিষয়ের উপরে হতে পারে এটি অন্যকে শেখানো বা কিছু হাসির মজার ভিডিও,খেলার উপর ভিত্তি করে ভিডিও অথবা টেক নিউজ নিয়ে ভিডিও তৈরি করতে পারেন। এরপর, আপনার ইউটিউব চ্যানেলের জন্য একটি ভাল নাম দিন ও আপনার তৈরি করা ভিডিও আপলোড করুন, এবং ট্যাগ সহ বিভিন্ন ধরনের টাইটেল বিস্তারিত ক্যাপশন ও ডেসক্রিপশন বক্স লিখুন।

এরপর, আপনি আপনার ভিডিও প্রচার করতে শুরু করুন। আপনি আপনার ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করতে পারেন, আপনার ব্লগে একটি লিঙ্ক সংযোজন করতে পারেন, এবং আরো অন্যান্য উপায়ে আপনার ভিডিও প্রচার করা যায়। আপনার ভিডিওতে ভিউজ আসলে আপনাকে ইউটিউবের পক্ষ থেকে কিছু টাকা প্রদান করা হবে বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে। তবে বর্তমান সময়ে ইউটিউবে বিজ্ঞাপন দেখাতে হলে এডসেন্সের পারমিশন নিতে হয়।

বর্তমান সময়ে ইউটিউবে এডসেন্স পেতে হলে ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম ভিডিও প্লে হতে হবে। এবং সেই সাথে চ্যানেলটিতে ১০০০ সাবস্ক্রাইবার (subscriber) থাকতে হবে। প্রতিনিয়ত আপনার ভিডিওতে কতজন ভিউ করছে বা কতজন চ্যানেলটি ভিজিট করেছে এই তথ্য নেওয়ার জন্য ট্রাকিং কোড ব্যবহার করতে পারেন।

আপনাকে ইউটিউব থেকে ডিউস এর পরিবর্তে যে টাকাটি প্রদান করবে সেই টাকা বিভিন্ন মাধ্যমে উত্তোলন করতে পারবেন হতে পারে সেটা ব্যাংক বা অন্য কোন অনলাইন পেমেন্ট এর মাধ্যমে। আপনি ইউটিউবে ভিডিও এডিটিং স্ক্রিপ্ট লেখা ও মার্কেটিং সম্পর্কে বিস্তারিত ভিডিও তৈরি করতে পারেন এইসব ভিডিও বর্তমান সময়ে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়।

অনলাইনে শিক্ষাদান করে অনলাইন ইনকাম

আপনার যদি অনেক মেধা থাকে অর্থাৎ আপনি পড়াশুনার সব বিষয়ে অনেক পারদর্শী তাহলে অনলাইনে শিক্ষা দান করে টাকা ইনকাম করা আপনার জন্য সবচেয়ে সহজ ও সুন্দর পদ্ধতি হতে পারে। বর্তমান সময়ে অনলাইনে এখন সব পড়াশোনার কার্যক্রম শুরু হয়েছে বিশেষ করে করোনার পর থেকে অনলাইনে পড়াশোনার প্রতি অনেকটাই অগ্রগতি বেড়েছে। আপনি পড়াশোনার যে বিষয়ে সবচেয়ে বেশি পারদর্শী সেই বিষয়ে অনলাইনে পাঠদান করতে পারবেন খুব সহজেই।

অনলাইনে শিক্ষাদান করতে বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও youtube এ নিজস্ব চ্যানেলের মাধ্যমে ভিডিও প্রকাশ করতে পারেন। বাংলাদেশে অনলাইনে প্ল্যাটফর্মে পড়ানোর জন্য আপনাকে টাকা প্রদান করা হবে। এরকম কিছু ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলোতে শিক্ষাদানের মাধ্যমে খুব সহজেই অল্প দিনে অনেক টাকা ইনকাম করা যায়। রবি ক্লাস টেন মিনিট স্কুল সহ আরো বিভিন্ন কয়েকটি টিউশনি ওয়েবসাইটের নাম দেওয়া হলো এই ওয়েবসাইট গুলোতে টিচারের কাজ করে আপনি ইনকাম করতে পারবেন।

  1. 10miniuteschool.com
  2. tutor.com
  3. vedantu.com
  4. tutorme.com

ফ্রিল্যান্সিং করে অনলাইন ইনকাম

বর্তমান সময়ের প্লানচিং হলো একটি উন্মক্ত ও মুক্ত পেশা। স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম করার জন্য এই পেশাটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। পড়াশোনার পাশাপাশি এই পেশাটি খুব সহজেই চালিয়ে যেতে পারবেন। তবে, ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করতে হলে আপনাকে অবশ্যই যেকোনো একটি বিষয়ে দক্ষ হতে হবে। ছাত্র-ছাত্রীরা অবসর টাইমে ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে প্রচুর টাকা আয় আয় করে। আপনি চাইলে এই ফ্রিল্যান্সিং পেশাটিকে বেছে নিতে পারেন।

আপনি যে বিষয়ে দক্ষ সেই বিষয়ে মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে ভালো একটি ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং একটি মুক্ত পেশা হলেও এই পেশার সাথে অনেকেই জড়িত। কাজ করতে হলে যে কোন ক্যাটাগরিতে কাজ করতে হবে। নিচের দেওয়া লিস্ট থেকে আপনি যেকোনো ধরনের কাজ করতে পারেন তবে এর বাইরেও কিছু কাজ রয়েছে যেগুলো করার মাধ্যমে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন।

  1. আর্টিকেল রাইটিং
  2. ডিজিটাল মার্কেটিং
  3. ওয়েব ডিজাইন
  4. গ্রাফিক্স ডিজাইন
  5. কার্ড ডিজাইন
  6. ভিডিওগ্রাফি
  7. এডিটিং
  8. এস সিও সার্ভিস
  9. ডাটা এন্ট্রি
  10. সাইড অডিট

এখানে দেওয়া লিস্ট থেকে আপনি যে কোন একটি বিষয়ে দক্ষ হলে সেই বিষয় নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করে দিতে পারেন। এর জন্য বিভিন্ন মার্কেট রয়েছে যেমন fiverr, upwork এই সকল ওয়েবসাইট গুলোতে আপনি খুব সহজেই কাজ করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনলাইন ইনকাম

বর্তমান সময়ে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনেকেই বিশাল অংকের টাকা কামাচ্ছে। আপনিও স্টুডেন্ট অবস্থায় এফিলিয়েট মার্কেটিং করে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে কিছু সময় ব্যয় করতে হবে এবং কিছু শর্ত মেনে চলতে হবে। নিজের কোন পণ্য থাকলেও অন্যের পণ্য বিক্রি করার মাধ্যমে আপনাকে যে কমিশন দেওয়া হবে সেই কমিশনকে এফিলিয়েট মার্কেটিং বলে।

এফিলিট মার্কেটিং করতে আপনাকে এমন ওয়েবসাইট খুঁজে বের করতে হবে যে ওয়েবসাইটে রেফার করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যায়। অর্থাৎ আপনি তাদের পণ্য আপনার শেয়ার করা লিঙ্কে ক্লিক করে যে ওই প্রোডাক্টটি কিনে নিবে সেখান থেকে আপনাকে কিছু পরিমাণ টাকা প্রদান করা হবে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য amazon, ebay, daraz সহ আরো বিভিন্ন ওয়েবসাইট বেছে নিতে পারেন।

ওয়েবসাইটের বিভিন্ন প্রোডাক্ট লিংক শেয়ার করার মাধ্যমে ওই ওয়েবসাইট থেকে আপনার সাজেস্ট করা পণ্যটি যে কিনবে তার থেকে কিছু কমিশন আপনার একাউন্টে জমা হবে। প্রতি মাস শেষে আপনার একাউন্টে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা জমা হবে এবং সেই টাকা উত্তোলনের জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে এখানে প্রতিটি ওয়েবসাইটে লিমিট দেওয়া আছে যে কত টাকা হলে আপনি টাকা উঠানোর আবেদন করতে পারবেন।

ফটোগ্রাফি বিক্রি করে স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম

ফটোগ্রাফি পছন্দ করেনা এরকম ছেলেমেয়ে এখন খুঁজে পাওয়া যাবে না। অনেকেই শখের বসে ভালো মোবাইল ও ডিএসএলআর ক্যামেরা দিয়ে ছবি তুলে থাকে। কেমন হবে যদি এই ছবিগুলো বিক্রি করে টাকা ইনকাম করা যায়। এখানে আপনাদের সাথে কিছু ওয়েবসাইট শেয়ার করব যে ওয়েবসাইটে আপনার শখের ফটোগ্রাফি বিক্রি করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

সব ছবি থেকেই টাকা ইনকাম হয় না তাই এমন কিছু ছবি বাছাই করতে হবে যে ছবিগুলো বর্তমান সময়ে ট্রেন্ডিং ও ভাইরাল। এক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন ধরনের ন্যাচারাল ছবি ও ভেক্টর আর্ট করা ছবি আপলোড করতে পারেন। আপনি যদি ফটোশপ ব্যবহার করে ভালো টাইফোগ্রাফি ও আইকন জেনারেট করতে পারেন তাহলে আপনার জন্য ছবি বিক্রির ব্যবসাটি সেরা হবে। বিভিন্ন ধরনের স্টক ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে আপনার তোলা ছবি বিক্রি করার সুযোগ দিয়ে থাকে।

বর্তমান সময়ে সবচেয়ে ছবি বিক্রির জনপ্রিয় ওয়েবসাইট হল Shutterstock.com এই ওয়েবসাইটটিতে আপনার তৈরি করা ছবি ও আইকন গুলো সহজেই বিক্রি করতে পারবেন। আপনাকে সর্বপ্রথম এই ওয়েবসাইটে কোনটিভেটর একাউন্ট খুলতে হবে। আপনার সেরা ছবিগুলো আপলোড করতে হবে সেখানে প্রতি ডাউনলোডের জন্য আপনাকে টাকা প্রদান করা হবে।

ছবি বিক্রির আরো কিছু সেরা ওয়েবসাইট হল:

  1. adoveStock.com
  2. bigstockphoto.com
  3. pixabay.com
  4. istockphoto.com

ভিডিও দেখে অনলাইন ইনকাম

বর্তমান সময়ে আমরা সবাই ভিডিও দেখতে পছন্দ করি কেমন হয় যদি ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম করা যায়? অবশ্যই অনেক ভালো হবে। ভিডিও দেখে টাকা ইনকাম এই উপায় অনেক টাই সহজ কারণ এর জন্য আপনাকে বেশি কিছু করতে হবে না শুধু ওয়েবসাইট ও ভিডিও দেখে ইনকাম করার অ্যাপস ইন্সটল করে সেখানে অ্যাকাউন্ট খুলে ভিডিও দেখলেই হবে।

বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও অ্যাপস এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে হলে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে এই অ্যাপস ও ওয়েবসাইটটি ভিডিও দেখার মাধ্যমে যে টাকাটা পেমেন্ট করবে সেটা সত্যি করবে কিনা। এখন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলো ইনকাম হলেও পেমেন্ট করে না। সেই সব ওয়েবসাইটকে এড়িয়ে চলতে হবে। যে অ্যাপস ও এর ওয়েবসাইটের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করবেন সেই ওয়েবসাইট লিখে গুগলে সার্চ করবেন লেজিট কিনা পরবর্তীতে সেই জায়গায় ভিডিও দেখা বা কাজ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন।

The post স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম করার উপায় appeared first on Tips Blog BD.

]]>
https://tipsblogbd.com/student-online-income/feed/ 0
মেয়েদের অনলাইন ব্যাবসার আইডিয়া https://tipsblogbd.com/online-business-for-women/ https://tipsblogbd.com/online-business-for-women/#respond Fri, 23 May 2025 20:21:29 +0000 https://tipsblogbd.com/?p=483 মেয়েদের অনলাইন ব্যবসার আইডিয়া -কিভাবে অনলাইনে ব্যবসা শুরু করবেন বুঝতে পারছেন না। কোন বিষয় নিয়ে ব্যবসা করলে আপনি দ্রুত লাভবান ...

Read more

The post মেয়েদের অনলাইন ব্যাবসার আইডিয়া appeared first on Tips Blog BD.

]]>
মেয়েদের অনলাইন ব্যবসার আইডিয়া -কিভাবে অনলাইনে ব্যবসা শুরু করবেন বুঝতে পারছেন না। কোন বিষয় নিয়ে ব্যবসা করলে আপনি দ্রুত লাভবান হতে পারবেন সেই বিষয় নিয়ে আজকে কথা বলব।

অনলাইনে ব্যবসা করার জন্য সবচেয়ে এই মুহূর্ত মক্ষম সময়। এখন মানুষ অনলাইনে কেনাকাটা করতে বেশি পছন্দ করে। তাই আপনি যদি আপনার নিজের ব্যান্ড কে অনলাইনে বেচা কেনার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে এই পোস্টের স্বাগতম। আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে জানবো অনলাইনে ব্যবসা করার মতো সেরা সাতটি ব্যবসা। এই ব্যবসা শুধু মেয়েরাই না বরং ছেলেরাও করতে পারবে।

মেয়েদের অনলাইন ব্যবসা

প্রায় সবাইকে দেখা যায় অনলাইনে ব্যবসা করতে তাই, আপনিও যদি ব্যবসা করতে চান তাহলে আপনার জন্য আমরা ভালো একটি গাইডলাইন দেব যদি সঠিক ভাবে ফলো করেন তাহলে, আপনি অনলাইন ব্যবসা করে সফলতা অর্জন করতে পারবেন এবং ভালো পরিমানে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

আজকাল অনলাইন ব্যবসা একটি ফ্যাশন হয়ে গেছে নিজের ব্র্যান্ডকে ফুটিয়ে তোলার জন্য এবং নিজের ভবিষ্যত্ গড়ার জন্য সবাই অনলাইনে দিকে যুকে  পড়ছে তাই আপনিও যদি অনলাইনে ব্যবসা শুরু করতে চান তাহলে আপনার দরকার একটি সঠিক গাইডলাইন।

অনলাইনে ব্যবসা করতে চান কি নিয়ে ব্যবসা করবেন সেটি বুঝতে পারছেন না তাহলে নিচের দেওয়া সেরা কয়েকটি ব্যবসা দেখতে পারেন এবং আপনার পছন্দমত সেই ব্যবসা অনলাইনে শুরু করতে পারেন।

অনলাইন কাপড়ের ব্যবসা

বর্তমানে অনলাইনে সবচেয়ে বেশি লাভবান হওয়ার ব্যবসা হল কাপড়ের ব্যবসা। এই ব্যবসায় আপনি অনেক টাকা আয় করতে পারবেন। পাইকারি দরে কাপড় কিনে সাপ্লাই দেওয়ার মাধ্যমে বা বিক্রি করার মাধ্যমে মাসে লাখ টাকা উপার্জন করা সম্ভব।

প্রতিটি কাপড় অনলাইনে বিক্রির মাধ্যমে ৩০ থেকে ৪০ পার্সেন্ট লাভ করা সম্ভব। অনলাইনে থ্রি পিস এবং শাড়ি এর বিজনেস করতে পারেন এই বিজনেস খুব দ্রুত লাভ করার জন্য পারফেক্ট এবং এটি একটি প্রফিটেবল বিজনেস। অনেকেরই প্রশ্ন থাকে কোন জায়গায় কাপড় বিক্রি করবো? আপনি চাইলে বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপ পেজ এবং নিজের ওয়েবসাইটের মাধ্যমেও কাপড় বিক্রি করতে পারেন।

মেয়েদের জন্য ডাটা এন্ট্রির কাজ

ডাটা এন্ট্রির কাজ হল সবচেয়ে সহজ কাজ এটি চাইলে মেয়েরা বাড়িতে বসেই করতে পারবে। ডাটা এন্ট্রির কাজ হল আপনাকে কিছু তথ্য দেওয়া হবে সেই তথ্যগুলোকে সাজিয়ে লিখতে হবে এবং কোন তথ্য মিসিং থাকলে সেটি ভালোভাবে লিখতে হবে।

এই কাজটি অত্যন্ত সহজ তাই আপনি অনায়াসেই এ কাজটি করতে পারবেন আপনি চাইলে ফরম ফিলাপ এবং অনলাইনে ডাটা এন্টির বিজ্ঞাপন দিয়ে এই কাজটি পেতে পারেন। বিভিন্ন দেশের মানুষ নিজের কাজকে কমিয়ে নেওয়ার জন্য অনলাইনে ডাটা এন্ট্রির কাজের লোক খুজে থাকেন আপনি সেখানে বিজ্ঞাপন দেওয়ার মাধ্যমে কাজটি নিতে পারেন এবং তাদের সাথে প্রতিনিয়ত যোগাযোগ রাখার মাধ্যমে আপনি আরো কাজ পেতে পারেন।

ফ্রিল্যান্স রাইটিং

আপনি যদি একজন ভাল রাইডার হয়ে থাকেন তাহলে আপনি ফিল্যান্সিং রাইটিং করতে পারেন এই কাজটি করার জন্য আপনাকে কোথাও যেতে হবে না আপনি ঘরে বসে এই কাজটি করতে পারবেন। বর্তমানে কন্টেন্ট রাইটারের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। ফ্রিল্যান্স রাইটিং হল টাকার বিনিময়ে কোন কোম্পানি বা সংস্থার জন্য আপনি তাদের প্রয়োজনমতো আর্টিকেল লিখবেন।

আপনি যদি ভালো কনটেন্ট দিতে পারেন তাহলে প্রতি কনটেন্ট এর জন্য আপনি ৩০০ থেকে ২০০০ টাকা পর্যন্ত পাবেন। এছাড়া চাইলে আরো অন্য বিষয়ে ফ্রিল্যান্স করতে পারেন fiverr, freelancher, upwork এই ওয়েবসাইট গুলোতে বিভিন্ন ধরনের কাজ খুঁজে পাবেন যেগুলো করে আপনি অনকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

গ্রাফিক্স ডিজাইন

বর্তমানে গ্রাফিক্স ডিজাইন এর প্রচুর চাহিদা রয়েছে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন করে মাসে লক্ষ টাকা আয় করতে পারবেন। তবে, এর জন্য আপনাকে অবশ্যই প্রথমে ভাল গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে হবে। আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার পর বিভিন্ন মার্কেটপ্লেক্সে কাজ করতে পারবেন।

কোম্পানি ভিত্তিক কাজ করতে পারবেন এর বিনিময়ে আপনি অনেক টাকা পাবেন। বিভিন্ন ধরনের ব্যানার তৈরি করা থেকে শুরু করে ছোট বড় ভিডিও গ্রাফিক্স তৈরি করতে পারলে মাসে অনায়াসে লক্ষ টাকা আয় করা সম্ভব।

অনলাইনে শিক্ষকতা

অনেক বাবা মায়ের আছে যারা সন্তানকে অনলাইনে পড়াতে চান আপনার কাছে যদি ভালো ইন্টারনেট থাকে তাহলে স্মার্ট ফোন দিয়েই অনলাইনে শিক্ষকতা করতে পারবেন। আপনি চাইলে ইউটিউবে চ্যানেল খুলে পড়াশোনার ভিডিও আপলোড করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

অনলাইনে শিক্ষকতা করতে রবি টেন মিনিট স্কুল এবং অন্যান্য ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন দিতে পারেন। এতে করে আপনি খুব দ্রুত পড়ানোর জন্য ছাত্র-ছাত্রী পেয়ে যাবেন।

প্রতিলিপি না ট্রান্সক্রিপশন

প্রতিলিপি বা ট্রান্সক্রিপশন এই কাজটি হল বিভিন্ন কোম্পানি থেকে আপনাকে অডিও বা ভিডিও প্রদান করা হবে সেটি শুনে তা লিখিত রূপে প্রকাশ করতে হবে। আপনার অবসর সময়কে এই কাজে লাগিয়ে ভালো টাকা ইনকাম করা সম্ভব।

এই কাজ পেতে হলে ফাইবার এবং অন্যান্য ওয়েবসাইটে খুঁজতে পারেন। প্রতিলিপি এই কাজটি দিন দিন বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে তাই এই কাজ করে নিজের আর্থিক অবস্থা সচ্ছল করা যাবে।

অনলাইনে ব্লগিং করে টাকা ইনকাম

ব্লগিং করে টাকা ইনকাম – অনলাইনে ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করা সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ। এই কাজ করতে বেশি ইনভেস্ট করতে হয় না ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য ২ থেকে ৩ হাজার টাকা ইনভেস্ট করলেই ভালো মানের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা সম্ভব।

আপনি ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের ব্লগ লিখে Google Ads এবং অন্যান্য ওয়েবসাইটের Ads দেখিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যে বিষয়ে ভালবাসেন সেই বিষয়ের উপরে ব্লগ লিখতে পারেন যেমন স্বাস্থ্য, ভ্রমণ, রান্না বান্না, টেকনোলজি ইত্যাদির উপরে ব্লগিং করতে পারেন।

এর জন্য অবশ্যই আপনাকে কোয়ালিটি কন্টেন্ট এবং ভালো সিও শিখতে হবে তাহলে আপনি ব্লগিং বিজনেসে সফলতা পাবেন। আপনি চাইলে বিভিন্ন ফেসবুক এবং ইউটিউবে ভিডিও ব্লগিং করার মাধ্যমে প্রচুর দেখাতে পারবেন এবং তা থেকে ভালো পরিমান উপার্জন করতে পারবেন।

আমাদের শেষকথা: যদি আপনার এই পোস্ট ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করতে ভুলবেন না আর যদি কোন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইনফরমেশন লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন আমরা আপনাকে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করব। 

The post মেয়েদের অনলাইন ব্যাবসার আইডিয়া appeared first on Tips Blog BD.

]]>
https://tipsblogbd.com/online-business-for-women/feed/ 0
অনলাইন থেকে আনলিমিটেড টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে https://tipsblogbd.com/easy-way-to-earn-unlimited-money-online-in-bangladesh/ https://tipsblogbd.com/easy-way-to-earn-unlimited-money-online-in-bangladesh/#respond Fri, 23 May 2025 12:27:19 +0000 https://tipsblogbd.com/?p=3118 অনলাইন থেকে আনলিমিটেড টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় – অনলাইনে ইনকাম করার 100 টি সহজ উপায়। অনলাইন থেকে আনলিমিটেড ইনকাম ...

Read more

The post অনলাইন থেকে আনলিমিটেড টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে appeared first on Tips Blog BD.

]]>
অনলাইন থেকে আনলিমিটেড টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় – অনলাইনে ইনকাম করার 100 টি সহজ উপায়। অনলাইন থেকে আনলিমিটেড ইনকাম করার হাজারটি উপায়ে রয়েছে তবে তার মধ্য সহজ কয়েকটি উপায় রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে সত্যিই অনলাইন থেকে অনেক টাকা ইনকাম করা যায়। আমরা কিভাবে অনলাইন থেকে মাস শেষে লাখ টাকার বেশি ইনকাম করি সেই বিষয়টি আপনাদের সামনে তুলে ধরব। আশা করি পুরো আর্টিকেলটি ধৈর্য সহকারে পড়লে আপনিও মাস শেষে অনলাইন থেকে লাখ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

বাংলাদেশ থেকে অনলাইনে আনলিমিটেড ইনকাম করার সেরা উপায় আপনাদের সামনে তুলে ধরা হল। আমাদের এই পোস্টটি ফলো করে আপনি ও অনলাইন থেকে ভালো পরিমান একটি আর্নিং জেনারেট করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে অবশ্যই কম্পিউটার অথবা মোবাইল ডিভাইস থাকতে হবে। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক কিভাবে মাস শেষে আপনি অনলাইন থেকে লাখ ইনকাম করতে পারবেন।

ব্লগ্গিং

অনলাইন থেকে ইনকাম করতে হলে আপনাকে অবশ্যই তা জানতে হবে। অনলাইনে কি কাজ করবেন এ বিষয়টি এখনো নিশ্চিত না করে থাকলে তাহলে আপনাদের জন্য সবচেয়ে সহজ হবে ব্লগিং করা। বর্তমানে অনলাইনে ইনকামের জন্য ব্লগিং জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। খুব কম সময়ে অনলাইন থেকে ভালো পরিমান টাকা ইনকাম করার জন্য ব্লগিং আদর্শ। এছাড়াও আপনি স্টুডেন্ট অবস্থায় ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

কিভাবে ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করবেন? ব্লগিং করার জন্য কি কি জানা প্রয়োজন? এবং কিভাবে আপনার একটি ওয়েবসাইট পাবলিশ করবেন এবং তাতে আর্টিকেল লিখে এডসেন্স এবং অন্যান্য এডস কোম্পানি থেকে টাকা ইনকাম করবেন সেই সম্পর্কে জানুন।

আপনি গুগলে বা অনলাইনে ব্লগিং নিয়ে অনুসন্ধান করলে অনেক আর্টিকেল পেয়ে যাবেন যে আর্টিকেলের মাধ্যমে ব্লগিং শিখতে পারবেন এবং কিছু কিছু কোম্পানি রয়েছে যারা ব্লগিং শেখানোর জন্য কোর্স করিয়ে থাকে। আপনি চাইলে আমাদের থেকেও ব্লগিং কোর্সটি করতে পারেন।

ব্লগিং করতে হলে অবশ্যই আপনাকে ডোমেইন সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে এবং হোস্টিং সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে তবে প্রাথমিক দিক দিয়ে গুগলের ফ্রি হোস্টিং ব্লগার ব্যবহার করা যেতে পারে। অনলাইনে ওয়েবসাইট পাবলিশ করার পর সেখানে এসইও ফ্রেন্ডলি পোস্ট লেখা পাবলিশ করতে হবে।

ব্লগে অনেকগুলো পোস্ট হয়ে গেলে google এডস লাগানোর জন্য এডসেন্স আবেদন করতে হবে। আপনার ওয়েবসাইটটি গুগল এডসেন্স থেকে অ্যাপ পেয়ে গেলে ইনকাম করার জন্য রেডি হবে। আমরা এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে গুগল অ্যাডস শো করে টাকা ইনকাম করছি। আপনিও চাইলে এরকম একটি সাইট তৈরি করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ফ্রিল্যান্সিং

ফ্রিল্যান্সিং মানেই একটি মুক্ত পেশা। তবে প্লানচিং করার জন্য আপনাকে অবশ্যই কাজের প্রতি এক্সপার্ট হতে হবে। অনলাইনে ক্লায়েন্টের কাজ করে অনেক টাকা ইনকাম করা সম্ভব। বর্তমানে ফাইবার ও বিভিন্ন অনলাইন মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং এর গুরুত্ব অনেক বেড়েছে।

এখন অনলাইনে যারা ইনকাম করছে তাদের বেশিরভাগই ফ্রিল্যান্সিং করে অনলাইন থেকে ভালো টাকা ইনকাম করছে তবে ফ্রিল্যান্সিং একটি মুক্ত পেশা হলেও এটি করার মাধ্যমে অনেক টাকা ইনকাম করা সম্ভব। তবে অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে হলে আপনার অবশ্যই দক্ষতা থাকতে হবে। দক্ষতা ছাড়া আপনি কোন কিছু সার্ভিস দিতে পারবেন না।

ফ্রিল্যান্সিং করে সবচেয়ে বেশি আয় করতে পারবেন। আপনার কাজের উপরে নির্ভর করবে আপনি ঠিক কত টাকা ইনকাম করবেন আপনি যদি প্রচুর পরিমাণে কাজ পান এবং ক্লায়েন্টের সবগুলো কাজ করে দেন সে ক্ষেত্রে আপনি অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় কয়েকটি পেশা হলো ব্লগিং এফিলিয়েট মার্কেটিং ইউটিউব ইন অথবা অন্যান্য মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে পারেন। ফাইবার থেকে শুরু করে ফ্রিল্যান্সিং ডট কম, আপনি খুব সহজেই ভিজুয়াল, অডিও এডিটিং, ভিজিটিং কার্ড, ডাটা এন্ট্রি, ওয়েবসাইট ডিজাইন, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি করার মাধ্যমে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ইউটিউব

বর্তমানে ইউটিউব ব্যবহার করে না এরকম মানুষ পাওয়া যাবে না। ইউটিউবে টিক টক ভিডিওর মত সোর্স ভিডিও আপলোড করে টাকা ইনকাম করা যায়। আপনি যদি টিক টক অথবা সোর্স ভিডিও তৈরি করেন তাহলে আপনার জন্য ইউটিউবে হটস ভিডিও তৈরি করে চ্যানেলে আপলোড করে খুব সহজেই টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

প্রথমে আপনার একটি ইউটিউব অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে এবং ইউটিউবের জন্য একটি ভালো নাম দেখে চ্যানেল খুলতে হবে। এবং ইউটিউব চ্যানেলে আপনার ধারণকৃত ভিডিও বা তৈরিকৃত ইউনিক ভিডিও আপলোড করতে হবে।

ইউটিউবের মনিটাইজেশন অন করার জন্য চার হাজার ঘন্টা ও এক হাজার সাবস্ক্রাইবার প্রয়োজন হবে। একবার আপনি তাদের এই শর্ত পূরণ করতে পারলে আপনার youtube চ্যানেলে মনিটাইজেশন অন করে দেওয়া হবে। এবং আপনার ভিডিও প্রতিটি ভির জন্য আপনাকে টাকা প্রদান করা হবে।

সোশ্যাল মিডিয়া

সোশ্যাল মিডিয়া থেকে আনলিমিটেড ইনকাম করার অনেক সুযোগ রয়েছে তবে বেশিরভাগ মানুষ সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট এবং প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র বিক্রি করে টাকা ইনকাম করছে। আপনি ফেসবুক এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমেও খুব সহজেই আনলিমিটেড টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ফেইসবুক এখন ইউটিউব এর মত মনিটাইজেশন দিচ্ছে তাই আপনি ইউটিউবের পাশাপাশি ফেসবুক থেকেও আর্নিং করতে পারবেন। সোশ্যাল মিডিয়া থেকে আর্নিং করার জন্য আপনার একটি বিজনেস প্রোফাইল সোশ্যাল মিডিয়ার একাউন্ট প্রয়োজন হবে। অথবা আপনি যদি ফেসবুক থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনার একটি ফেসবুক পেজ থাকতে হবে।

ফেসবুক পেজে আপনার প্রোডাক্ট মার্কেটিং করে অথবা ভিডিও আপলোড করে মনিটাইজেশন অন করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। কিভাবে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে আনলিমিটেড ইনকাম করবেন এই বিষয়ে অনলাইনে অনেক ভিডিও এবং আর্টিকেল রয়েছে আপনি চাইলে গুগল থেকে জেনে নিতে পারবেন।

ড্রপশিপিং

বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যবসা হল ড্রপশিপিং। ড্রপ শিপিং ব্যবসা করার জন্য না আপনার প্রোডাক্ট প্রয়োজন না আপনার প্রোডাক্টের স্টক করা প্রয়োজন। অন্যের প্রোডাক্ট বিক্রি করার মাধ্যমে আপনি ড্রপ শিপিং ব্যবসা করতে পারবেন। এর জন্য আপনার একটি ওয়েবসাইট থাকতে হবে অথবা সোশ্যাল মিডিয়াম মার্কেটিং থাকতে হবে।

ড্রপশপিং করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় ওয়েবসাইট হলো শপিং। লিস্ট করবেন এবং ভিজিটরদেরকে সেই লিঙ্কে প্রবেশ করিয়ে প্রোডাক্ট বিক্রি করে ইনকাম করা সম্ভব। ড্রপ শিপিং সবচেয়ে সহজ এ কারণেই এর জন্য আপনাকে কোন পোস্টিং ভাড়া নিতে হবে না আপনি চাইলে সবই একাউন্ট খুলে আপনি খুব সহজেই আপনার প্রোডাক্টগুলো লিস্ট করে নিতে পারবেন এবং আপনার স্টোরে সাজিয়ে গুছিয়ে সেখানে ভিজিটরদেরকে ইনভাইট করে খুব সহজে প্রোডাক্ট বিক্রি করতে পারবেন।

ড্রপ শিপিং হলো একটি স্টক ব্যবসা যেটি আপনার পণ্য না হলেও চলবে আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী এবং পছন্দ অনুযায়ী প্রোডাক্টগুলোকে নির্বাচন করতে পারবেন এবং তা ক্রেতার কাছে সেল করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে কোন ঝামেলা পোহাতে হবে না। অর্ডার থেকে শুরু করে সবকিছু শিপিং সাইট বহন করবে আপনার দায়িত্ব শুধু পণ্যকে ভিজিটরগণের সামনে তুলে ধরা এবং তাদের পছন্দের পণ্য কিনতে সাহায্য করা।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

প্রতিটি ব্লগার এর কাছে গুগল এডসেন্সের থেকে এফিলেট মার্কেটিং অনেক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে কারণ গুগল এডসেন্সের থেকে এফিলেট মার্কেটিং করে আরো বেশি টাকা ইনকাম করা সম্ভব। কিভাবে এফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন এবং কি কারণে এফিলেট মার্টিন করবেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে অবশ্যই আপনার একটি ওয়েবসাইট থাকতে হবে অথবা একটি ওয়েবসাইটের পেজ থাকতে হবে যেখানে আপনার প্রোডাক্ট এর লিংক শেয়ার করতে পারবেন এবং সেই গ্রুপ বা পেজে অনেকগুলো ভিজিটর থাকবে যাদের কাছে আপনার পণ্যটি বিক্রি করতে পারবেন এরকম পেজ থাকতে হবে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য ব্লক সাইট খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

আপনি চাইলে এমাজন, ইবে, এবং বাংলাদেশিও ব্র্যান্ড দারাজ থেকে পণ্যর লিংক কপি করে বা পণ্যর র ভালো মন্দ তুলে ধরে একজন ক্রেতার কাছে বিক্রি করতে পারেন এবং পরিবর্তে আপনাকে প্রতিটি বিক্রির জন্য কিছু কমিশন দেওয়া হবে আর সেই কমিশন আপনার একাউন্টে এসে জমাকৃত হবে।

আপনি যদি একটি ভালো ওয়েবসাইট তৈরি করেন এবং সেখানে প্রচুর পরিমাণ ভিজিটর থাকে তাহলে সেখানে এফিলেট মার্কেটিং করতে পারবেন। কপি করে আপনি খুব সহজে আপনার পোষ্টের মাঝখানে ব্যবহার করতে পারেন এবং সেখানে ক্লিক করে কেউ ওই প্রোডাক্ট কিনলে তাহলে অবশ্যই আপনি কমিশন পাবেন।

আমাদের শেষ কথা: আমরা এখানে সেই সব বিষয়ের কথা বলেছি যেগুলোর মাধ্যমে অনলাইন থেকে খুব সহজে টাকা ইনকাম করা সম্ভব। এছাড়াও আপনি যদি আরো কোন বিষয় নিয়ে অনলাইনে কাজ করতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের নির্দ্বিধায় কমেন্ট করতে পারেন আপনার প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দেয়ার সহযোগিতা করব।

The post অনলাইন থেকে আনলিমিটেড টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় বাংলাদেশে appeared first on Tips Blog BD.

]]>
https://tipsblogbd.com/easy-way-to-earn-unlimited-money-online-in-bangladesh/feed/ 0
প্রতিদিন ৫০০ টাকা ইনকাম কি ভাবে করবেন earningbangla com https://tipsblogbd.com/earn-500-taka-per-day/ https://tipsblogbd.com/earn-500-taka-per-day/#respond Fri, 23 May 2025 11:49:38 +0000 https://tipsblogbd.com/?p=3859 কিভাবে প্রতিদিন ৫০০ টাকা ইনকাম করবেন এর সহজ পদ্ধতি আজকে আলোচনা করব। আমরা জানি বর্তমান সময়ে অনলাইন থেকে অনেকেই প্রতিদিন ...

Read more

The post প্রতিদিন ৫০০ টাকা ইনকাম কি ভাবে করবেন earningbangla com appeared first on Tips Blog BD.

]]>
কিভাবে প্রতিদিন ৫০০ টাকা ইনকাম করবেন এর সহজ পদ্ধতি আজকে আলোচনা করব। আমরা জানি বর্তমান সময়ে অনলাইন থেকে অনেকেই প্রতিদিন হাজার টাকার উপরে ইনকাম করছে। আপনি যদি প্রতিদিন ভালো পরিমান অর্থ অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে আজকের এই পোস্টটি আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

আমরা আজকে আপনাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবো এমন একটি সাইট যে সাইটটির মাধ্যমে আপনি প্রতিদিন ৫০০ টাকার উপরে ইনকাম করতে পারবেন। অনলাইনে অনেক সাইট রয়েছে যে সকল সাইটগুলোতে কাজ করার পর, টাকা পেমেন্ট করে না। আবার অনেক সাইট রয়েছে যেগুলো লেজিট অর্থাৎ আপনার কাজ করার পর নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা হলেই আপনি বিকাশে টাকা তুলে নিতে পারবেন।

কিভাবে প্রতিদিন অনলাইন থেকে ৫০০ টাকা ইনকাম করবেন বা তার বেশি ইনকাম করবেন এর জন্য কয়েকটি পদ্ধতি রয়েছে। আপনাদের সাথে আজকে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় এবং স্বনামধন্য ই-কমার্স সাইটের সাথে পরিচয় করিয়ে দিব এবং কিভাবে সেখান থেকে টাকা ইনকাম করবেন সেই পদ্ধতি গুলো জানিয়ে দেব।

Daraz Affiliate

অনলাইন থেকে বর্তমান সময়ে প্রতিদিন ৫০০ টাকার উপরে ইনকাম করার জন্য আপনি দারাজ এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারেন। এর জন্য আপনার নির্দিষ্ট কোন প্রোডাক্টের প্রয়োজন নেই। শুধুমাত্র দারাজ এফিলিয়েট অ্যাকাউন্ট খুলেই শুরু করতে পারবেন ইনকাম।

কিভাবে ইনকাম করবেন বলে দিচ্ছি , দারাজ অ্যাপিলিয়েট একাউন্ট খুলবেন। এবং যে সকল প্রোডাক্টগুলো ভালো রিভিউ পেয়েছে সেই সকল প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করবেন। আপনার যদি কোন সোশ্যাল মিডিয়ায় একাউন্ট থাকে যেমন ফেসবুক এবং টিক টক এই সকল প্লাটফর্মে শেয়ার করে আপনার প্রোডাক্ট গুলো সেল করতে পারবেন।

আপনি হয়তো অনেক জায়গায় দেখে থাকবেন অনেক ওয়েবসাইটে দারাজ এর পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে এবং বিভিন্ন ইউটিউবার দারাজের পণ্যের রেফারেন্স দিয়ে বিক্রি করছে। তাদের মত আপনাকেও প্রোডাক্টগুলোকে বিক্রি করতে হবে এবং প্রতি প্রোডাক্টের বিনিময়ে আপনি সর্বোচ্চ ১৮% টাকা পাবেন।

প্রোডাক্ট বিক্রির হার বাড়লে আপনার ইনকাম বাড়বে এবং সেই ইনকাম আপনার অ্যাকাউন্টে জমা হতে থাকবে। এইভাবে আপনি চাইলে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ২০০০ টাকা পর্যন্ত অনায়াসেই ইনকাম করতে পারবেন।

10 Miniute School

পড়াশোনার জন্য এবং যেকোনো কোর্সের জন্য বাংলাদেশের সর্বোত্তম এবং সর্ববৃহৎ ওয়েবসাইট হলো টেন মিনিট স্কুল। এই ওয়েবসাইট থেকে আপনাদেরকে ইনকাম করার দারুন সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে।

10 মিনিট স্কুল ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করার জন্য একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে এবং তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সকল প্রকার কোর্সগুলো বিক্রি করতে হবে। প্রতিটি কোর্সের বিক্রির বিনিময়ে আপনাকে ১৫ পার্সেন্ট কমিশন দেওয়া হবে।

যেহেতু বাংলাদেশে এখন অনলাইনে অনেকেই পড়াশোনা করতে ইচ্ছুক তাই তাদের কে টার্গেট করে আপনি বিক্রি বাড়াতে পারবেন। অনলাইনে অনেক গ্রুপ রয়েছে যেখানে বিভিন্ন প্রকার কোর্স বিক্রি করা হয়। সেখানে টেন মিনিট স্কুলের সকল কোর্সগুলো বিক্রি করতে পারবেন। আপনার একাউন্টের রেফারেন্স এর মাধ্যমে বিক্রি করতে পারলেই আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

BD Shop

সময়ে কারনা ইলেকট্রিক্যাল জিনিসের প্রয়োজন হয়। বিডি শপে ইলেকট্রিকেল যাবতীয় প্রয়োজনীয় জিনিস পাওয়া যায়। সেই সকল জিনিস বিভিন্ন ক্রেতার কাছে বিক্রি করে আপনি কমিশন পেতে পারেন।

এই সাইটটি অনেকটা দারাজের মত কাজ করে। তবে এখানে শুধু ইলেকট্রিক্যাল জিনিসই পাওয়া যায় মোবাইলের যে কোন পাস থেকে শুরু করে সকল ডিসপ্লে এবং গ্লাস পেপার পাওয়া যায়। এছাড়াও কম্পিউটারের হার্ডওয়ার থেকে শুরু করে সবকিছু পাওয়া যায়।

বিডি সবথেকে যেকোনো প্রোডাক্ট বিক্রি করতে পারলে আপনি পাবেন সর্বোচ্চ কমিশন। এই কমিশনের টাকা আপনার একাউন্টের প্রতিদিন জমা হতে থাকবে। আপনি চাইলে সেই টাকা যখন ইচ্ছা উঠাতে পারবেন বিকাশের মাধ্যমে।

তাই ইলেকট্রিক্যাল প্রোডাক্ট যাদের পছন্দ বা বিভিন্ন গ্রুপে এসে সকল প্রোডাক্টগুলো সেল দিয়ে আপনিও মোটা অংকের টাকা ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজেই। এই কাজগুলো করার জন্য আপনার কোন ওয়েবসাইটের প্রয়োজন নেই শুধু সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল করতে হবে এবং সেই সকল প্রোডাক্টগুলোকে বিক্রি করতে হবে।

Food Panda

বাংলাদেশে এখন অনলাইনে খাবার অর্ডার করার জনপ্রিয় ওয়েবসাইট হলো ফুড পান্ডা। বিভিন্ন শহরের অলিগলিতে এই ফুড পান্ডার মাধ্যমে খাবারের অর্ডার করা হয়।

কিভাবে ফুডপান্ডা থেকে টাকা ইনকাম করবেন কোনরকম ইনভেস্টমেন্ট ছাড়াই এবং কোনরকম ঝামেলা ছাড়াই। ফুড পান্ডা থেকে আপনাকে টাকা ইনকাম করার জন্য কয়েকটি পদ্ধতি রয়েছে তার মধ্যে একটি হলো খাবার ডেলিভারি করা।

যেহেতু আমরা অনলাইন থেকে ইনকাম করার কথা বলছি সেহেতু ফুটপান্ডা থেকে কিভাবে অনলাইনে ইনকাম করবেন সেই বিষয়টি আপনাদের মাঝে উল্লেখ করব।

যখন কারো খাবার অর্ডার করার প্রয়োজন হয় সেই খাবারটি তখন অনলাইনে ওয়েবসাইটে সার্চ করা হয়। আপনার যদি কোন হোটেল থাকে বা সব থাকে সেই খাবারের ছবিগুলো ফুডপান্ডায়ে দিতে পারেন এবং সেখান থেকে সবাই ক্রয় করবে।

এবং প্রতিটি ক্রয়ের বিনিময়ে আপনার একাউন্টে নির্দিষ্ট পরিমাণ একটি কমিশন জমা হবে এবং এই জনাকৃত টাকা আপনার একাউন্টে বহাল থাকবে। প্রয়োজন অনুসারে আপনি সেই টাকা উইথড্র করতে পারবেন।

Exon Host

আপনি যদি একজন ওয়েবসাইটের মালিক হতে চান বা ওয়েবসাইট তৈরি করতে চান তাহলে অবশ্যই হোস্টিংয়ের প্রয়োজন। প্রতিটি ওয়েবসাইটের জন্য হোস্টিং প্রয়োজন হয়। বাংলাদেশের সবচেয়ে সেরা পোস্টিং কোম্পানির নাম হলো Exon Host .

Exon Host কোম্পানির সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে প্রথমে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে এবং সেই একাউন্ট কে এফিলেন্ট মার্কেটিং অ্যাকাউন্টে সাথে যুক্ত করে নিতে হবে।

যে সকল গ্রুপে এবং পেজে ওয়েবসাইট নিয়ে আলোচনা করা হয় সেখানে Exon Hosting এর লিংক শেয়ার করতে পারেন সেখান থেকে বিক্রি হলে আপনি কমিশন পাবেন।

প্রতিমাসে আপনার একাউন্টে থাকা টাকা উঠাতে পারবেন এবং প্রতি মাসে আপনার কত টাকা সেল হয়েছে সেই টাকা আপনাকে ইমেইল করার মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে। হোস্টিং এফিলিয়েট করার মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি টাকা ইনকাম করা সম্ভব।

The post প্রতিদিন ৫০০ টাকা ইনকাম কি ভাবে করবেন earningbangla com appeared first on Tips Blog BD.

]]>
https://tipsblogbd.com/earn-500-taka-per-day/feed/ 0
মেয়েদের জন্য লাভজনক ব্যবসা আইডিয়া https://tipsblogbd.com/business-idea-for-girls/ https://tipsblogbd.com/business-idea-for-girls/#respond Fri, 23 May 2025 09:46:16 +0000 https://tipsblogbd.com/?p=480 আপনি কি মেয়ে আপনি কি নতুন করে ব্যবসা করতে চান তাহলে আপনাদের জন্য আজকে পোস্ট সাজিয়েছি কিছু মেয়েদের ব্যবসা আইডিয়া ...

Read more

The post মেয়েদের জন্য লাভজনক ব্যবসা আইডিয়া appeared first on Tips Blog BD.

]]>
আপনি কি মেয়ে আপনি কি নতুন করে ব্যবসা করতে চান তাহলে আপনাদের জন্য আজকে পোস্ট সাজিয়েছি কিছু মেয়েদের ব্যবসা আইডিয়া নিয়ে এই সব ব্যবসা করে আপনি খুব সহজেই লাভবান হতে পারবেন।আপনি যদি নিজের ব্যবসা শুরু করার কথা ভেবে থাকেন তাহলে এই পোস্ট আপনার জন্য।

বর্তমানে মেয়েরা কোন কাজে পিছিয়ে নেই, সবকিছুর সাথে পাল্লা দিয়ে মেয়েরাও এখন ব্যাবসার দিকে ছুটেছে। তবে সবাই ব্যবসায় সফল হতে পারে না, আইডিয়া এবং সঠিক জ্ঞান না থাকার কারণে ব্যাবসায় লস করে বসে। আজকে আপনাদের সাথে এমন কিছু মেয়েদের ব্যবসার আইডিয়া শেয়ার করব যেগুলো করার মাধ্যমে আপনি মোটা অংকের টাকা আয় করতে পারবেন এবং সেই সাথে লস হবে না।

মেয়েদের ব্যবসার আইডিয়া

বর্তমানে মেয়েদের জন্য অনেক ব্যবসার আইডিয়া রয়েছে তবে আপনি যে ব্যবসা করতে চান সেই ব্যবসা সম্পর্কে সঠিক আইডিয়া থাকা প্রয়োজন কেননা সঠিক এবং ভাল আইডিয়া না থাকার কারণে অনেক মেয়েই ব্যাবসায় সফল হতে পারছে না।

মেয়েদের ব্যবসার আইডিয়া বলতে মেয়েরা ব্যবসা করে টাকা ইনকাম করে নিজে সাবলম্বী হবে। আপনাকে ব্যবসা শুরু করতে হলে অবশ্যই আপনার মাথায় চিন্তা রাখতে হবে আপনি যে বিষয়টি সবচেয়ে ভালো পারেন সেই বিষয় নিয়ে ব্যবসা করলে সবচেয়ে বেশি লাভবান হতে পারবেন। কাজের প্রতি অবশ্যই ভালোবাসা থাকতে হবে আর না হলে ব্যবসায় মন বসবে না।

মেয়েদের জন্য লাভজনক ব্যবসা

মেয়েদের জন্য লাভজনক ব্যবসা কি হতে পারে এটা কিন্তু অনেক চিন্তার বিষয়। মেয়ে উদ্যোক্তারা ব্যবসা করার চিন্তা স্থির করলেও তাদের মনে কিছু প্রশ্ন থাকে মেয়েদের জন্য কোন বিজনেস টি লাভজনক হবে? কোন ব্যবসা করে দ্রুত এগিয়ে যাওয়া যাবে কোন ব্যবসার পাশাপাশি নিজের কাজগুলো গুছিয়ে নিতে পারবে। আপনাদের জন্য এমন কিছু লাভজনক ব্যবসার কথা শেয়ার করব যেগুলো করার মাধ্যমে আপনারা অল্প টাকায় বেশি লাভ করতে পারবেন।

মেয়েদের জন্য সহজ ব্যবসা

মেয়েদের জন্য সহজ ব্যবসা – ব্যবসা করতে হলে অবশ্যই কষ্ট করতে হবে এবং শ্রম দিতে হবে এ ছাড়া ব্যাবসায় সফল হওয়া সম্বব না তবে, এমন কিছু ব্যবসা আছে যা মেয়েদের জন্য খুব সহজ হবে। তাই এই অনুচ্ছেদে মেয়েদের জন্য সহজ ব্যবসার পন্থা উল্লেখ করবো যেটি করার মাধ্যমে আপনি স্বাবলম্বী হতে পারবেন।

অনলাইনে ব্লগিং করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারেন। বর্তমানে অনলাইনে লেখালেখির গুরুত্ব অনেক বেশি আপনি চাইলে ব্লগে লিখে টাকা ইনকাম করতে পারেন।

আপনি যদি নাচতে এবং গান গাইতে ভালবাসেন তাহলে ভিডিও করার মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে পারেন। আপনি যদি একজন শিক্ষার্থী হয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য সবচেয়ে সেরা ব্যবসা হবে এসাইনমেন্ট করে দেওয়া। নিজের এসাইনমেন্ট করার পাশাপাশি অন্যের এসাইনমেন্ট করে দেওয়ার মনে হয় আপনি ভালো টাকা ইনকাম করতে পারেন।

মেয়েদের জন্য ক্ষুদ্র ব্যবসা

অল্প টাকায় মেয়েরা ব্যবসা শুরু করতে পারবে এ রকম কিছু ব্যবসা রয়েছে যেগুলো করার মাধ্যমে আপনি অল্প কিছু দিনের মধ্যে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন। অল্প টাকায় ছোট কোচিং সেন্টার তৈরি করতে পারেন, সেখানে ছোট বাচ্চাদের পড়া শেখানোর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

মেয়েদের জন্য ছোট কসমেটিক সব খুলতে পারেন যেখানে কসমেটিক বিক্রি করার মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন। বাড়ির আশেপাশে খালি জায়গায় সবজি জাতীয় গাছ লাগানোর মাধ্যমে সবজি বিক্রি করে টাকা করতে পারেন।

মেয়েদের থ্রি-পিস শাড়ি কন্যা সবকিছু 30 থেকে 40% লাভে বিক্রি করতে পারবেন তাই এই ব্যবসাটি আপনার জন্য সেরা হবে কিভাবে এই ব্যবসা করবেন দেখতে নিচে লিংকে ক্লিক করুন।

কাপড় ইস্ত্রি

বাড়িতে কাপড় ইস্ত্রি করে দেওয়ার মাধ্যমে টাকা উপার্জন করা সম্ভব এর জন্য শুধু একটি কাপড় ইস্ত্রি করার জন্য আয়রন মেশিন কিনলেই হবে।

কাপড়ের ব্যবসা

বর্তমানে মেয়েদের পোশাকের চাহিদা প্রচুর পরিমাণ তাই আপনি চাইলে মেয়েদের কাপড়ের ব্যবসা শুরু করতে পারেন এই ব্যবসার মাধ্যমে আপনি অনেক লাভবান হতে পারবেন।

অনলাইন ব্যবসা

বর্তমানে মানুষ মার্কেটে যাওয়ার থেকে অনলাইন থেকে কেনাকাটা করতে বেশি পছন্দ করে। অনলাইন থেকে কেনার সবচেয়ে বড় সুবিধা হল কিছু কেনার জন্য কোথাও যাওয়ার প্রয়োজন হয় না, ঘরে বসেই দেখে অর্ডার করা যায়।

ঘরোয়া ব্যবসা

ঘরে বসে মেয়েদের ব্যবসা করার আইডিয়ার মধ্য সবচেয়ে ভালো আইডিয়া হল সেলাই মেশিন ব্যবহার করে টাকা উপার্জন করা। শিল্প কুটির এবং হাতের কাজ করার মাধ্যমেও অনেক টাকা ইনকাম করা যায়। আপনি যদি হাতের কাজ বিষয়ে ভালো অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে এই কাজটি করতে পারেন।

আরও পড়ুন,

The post মেয়েদের জন্য লাভজনক ব্যবসা আইডিয়া appeared first on Tips Blog BD.

]]>
https://tipsblogbd.com/business-idea-for-girls/feed/ 0